নতুন বাস্তবতায় মুক্ত গণমাধ্যম, শিক্ষা নিতে হবে অতীত থেকে

ডেইলি স্টার মাহফুজ আনাম প্রকাশিত: ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:১৪

আগে যখন সত্য বলতাম, তখন রাষ্ট্র ও সরকারি সংস্থাগুলো আমাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিত। এখন সত্য বললে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা অভিযোগ এবং বিদ্বেষমূলক প্রচারণার ভিত্তিতে 'ট্যাগিং' করে আমাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া হচ্ছে; তবে সেটা রাষ্ট্র করছে না।


কোনো ধরনের প্রমাণ ছাড়াই প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে উদ্ভট সব অভিযোগ তোলা হচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে অনেক সময় যে 'প্রমাণ' উপস্থাপন করা হয়, সেগুলো মিথ্যা, অপ্রাসঙ্গিক, বিকৃত কিংবা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এতে করে গণমাধ্যম এখন নতুন এক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। এর ফলে মিথ্যাচার, অর্ধ-সত্য ও বিকৃত তথ্যে সাধারণ পাঠক বিভ্রান্ত ও প্রতারিত হচ্ছেন।


প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের সাম্প্রতিক এক বক্তব্যে আমরা আশাবাদী হয়েছি। সেখানে তিনি দেশের উন্নয়নের জন্য মুক্ত ও স্বাধীন গণমাধ্যমের অপরিহার্যতার ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, গত সরকারের ফ্যাসিবাদী নীতি ও শাসন কাঠামোকে সমর্থন এবং বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতাকে বিকৃত করতে গণমাধ্যম কীভাবে ভূমিকা রেখেছে, তা পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। তিনি বারবার বলেছেন, ক্ষমতাসীনদের সবসময় জবাবদিহির মধ্যে রাখা উচিত। প্রতিটি গণমাধ্যমকে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে সরকারের সব কার্যক্রম পর্যালোচনা করার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও