‘আলেজ’ সংকটে দেড় লাখ ডলার ক্ষতির মুখে বিপিসি

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১২ জানুয়ারি ২০২৫, ২০:৫০

তেলজাত পণ্যের তৈলাধারের ধারণক্ষমতাকে পেট্রোলিয়াম পণ্য সংশ্লিষ্টদের ভাষায় আলেজ বলে। আর এই আলেজ সংকটের কারণে প্রায় দেড় লাখ মার্কিন ডলার ক্ষতির মুখে পড়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২৬ ডিসেম্বর থেকে লাগাতার দুদিন নৌযান ধমর্ঘটের কারণে আমদানি করা পেট্রোলিয়াম জ্বালানি পরিকল্পনামাফিক খালাস করতে না পারায় জ্বালানিবাহী জাহাজের ডেমারেজ হিসেবে এই ক্ষতি বহন করতে হচ্ছে বিপিসিকে।


তবে অভিযোগ রয়েছে, এক সপ্তাহের মধ্যে আমদানি করা পরিশোধিত জ্বালানি নিয়ে চারটি জাহাজ চলে আসে। বিপিসির আমদানি করা পেট্রোলিয়াম জ্বালানি খালাস কিংবা হ্যান্ডলিং দেখভালের দায়িত্বে থাকা বিভাগ চাইলে একটি জাহাজ ডেফার্ড (আগমন পিছিয়ে দেওয়া) করে দিলে অন্তত একটি জাহাজের ডেমারেজ কম হতো। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আমদানি করা জ্বালানি খালাস করতে ব্যর্থ হলে কিংবা আমদানিকারকের কারণে জ্বালানি খালাস নির্ধারিত সময়ের চেয়ে বিলম্বিত হলে জাহাজপ্রতি চুক্তি ভেদে দৈনিক ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার ডলার পর্যন্ত ডেমারেজ গুনতে হয় বিপিসিকে।


বিপিসি সূত্রে জানা গেছে, মেঘনা পেট্রোলিয়াম এবং পদ্মা অয়েল কোম্পানি আমদানি করা জ্বালানি নিয়ে আসা জাহাজগুলো হ্যান্ডলিংয়ের দায়িত্ব পালন করে। জানুয়ারি মাসে হ্যান্ডলিংয়ের দায়িত্বে রয়েছে পদ্মা অয়েল কোম্পানি। নিয়ম অনুযায়ী, একটি মাদারভ্যাসেল বন্দরে আসার পর সার্ভে সম্পন্ন হওয়ার পাঁচদিনের মধ্যেই জ্বালানি পণ্য খালাস নিতে হয়। এরপর ঘণ্টা থেকে শুরু করে দিন হিসাবে ডেমারেজ গুনতে হয় আমদানিকারককে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও