শেখ হাসিনার 'বিদ্বেষমূলক বক্তব্য' কীভাবে ও কিসের ভিত্তিতে নির্ধারণ হবে?
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'বিদ্বেষমূলক বক্তব্য' প্রচারে নিষেধাজ্ঞা এবং সেগুলো সরানোর জন্য আদালত যে নির্দেশ দিয়েছে তা বাস্তবে কার্যকর করা কঠিন হবে বলে মনে করছেন সিনিয়র আইনজীবীরা।
একইসাথে এটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপরেও প্রভাব ফেলবে বলে মন্তব্য করছেন তারা।
বৃহস্পতিবার শেখ হাসিনার সব ধরনের 'বিদ্বেষমূলক বক্তব্য' গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। একইসঙ্গে, শেখ হাসিনা আগে যত বিদ্বেষমূলক বক্তব্য দিয়েছেন তা সব মাধ্যম থেকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরাতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
প্রসিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন।
প্রশ্ন আসছে 'বিদ্বেষমূলক বক্তব্য' কিভাবে নির্ধারণ করা হবে? আইনজীবীদের দৃষ্টিতে এটি নির্ধারণ করা ও এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করা কঠিন।