You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্রাতিষ্ঠানিক কর্মসংস্থান বাড়াতে হবে

দেশ বর্তমানে যে চ্যালেঞ্জগুলোর সম্মুখীন, তার মধ্যে বেকারত্ব অন্যতম। বেকারত্ব দূরীকরণে প্রয়োজন পর্যাপ্ত কর্মসংস্থান। কিন্তু বাস্তবতা হলো, গত দেড় দশকে সেভাবে কর্মসংস্থান প্রবৃদ্ধি হয়নি। এমনকি তথাকথিত উচ্চ প্রবৃদ্ধির সময়েও জিডিপির অনুপাতে কর্মসংস্থান বাড়েনি। আবার শ্রমবাজারে শোভন চাকরির অভাব রয়েছে। কর্মে নিয়োজিতদের সিংহভাগই রয়েছেন অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে। ঋণ প্রবৃদ্ধি না হওয়া, বিনিয়োগস্বল্পতা, জ্বালানির অভাব ইত্যাদি কারণে বেসরকারি খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়নি। তবে সরকারি খাতে যে কর্মসংস্থান বেড়েছে, এমন নয়। এদিকে প্রতি বছর দেশে বিপুলসংখ্যক উচ্চশিক্ষিত তরুণ-তরুণী শ্রমবাজারে আসছেন। কিন্তু তারা শ্রমবাজারে নেই। এর প্রধান কারণ দেশের অর্থনীতির বড় অংশ এখনো অপ্রাতিষ্ঠানিক।

উচ্চশিক্ষিতরা উৎপাদন খাত ও কারখানা পর্যায়ে কাজ করতে সেভাবে আগ্রহী নন। আবার বেসরকারি ও সরকারি চাকরিতে সুযোগ-সুবিধাজনিত ব্যবধান বাড়ায় তরুণরা ঝুঁকেছেন সরকারি চাকরির প্রতি। যদিও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৩ অনুযায়ী, কেবল ৫ শতাংশ কর্মরত সরকারি চাকরিতে। যেখানে দেশে কোনো না কোনো কাজে যুক্ত থাকার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করছেন সাত কোটির বেশি মানুষ, সেখানে সরকারি চাকরিতে জনবলের সংখ্যা হতাশাব্যঞ্জক। মূলত এটিও নির্দেশ করে দেশে প্রাতিষ্ঠানকি কর্মসংস্থানের অভাবকে। বিবিএসের ওই জরিপে বলছে, দেশে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে যুক্ত শ্রমজীবীর হার ৮৪ শতাংশ। আর প্রাতিষ্ঠানিক খাতে কাজ করছেন মাত্র ১৬ শতাংশ। এ বাস্তবতায় সরকারের প্রাতিষ্ঠানিক কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন। শোভন কর্মসংস্থান সৃষ্টি বেকার সমস্যার সমাধানে সহায়ক হবে বলে আশা করা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন