ক্ষমতাই কি দুর্নীতিকে নিরাপদ করে?

যুগান্তর মনজু আরা বেগম প্রকাশিত: ২২ জুন ২০২৪, ১৫:৫৪

গত কয়েকদিন ধরে গণমাধ্যমগুলোতে বড় বড় শিরোনামে প্রকাশিত হচ্ছে রাষ্ট্রের উচ্চপর্যায়ে আসীন ব্যক্তিদের অবৈধ পথে সম্পদের পাহাড় গড়ার পিলে চমকানো সব খবর। সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের অবৈধ পথে অঢেল সম্পদ অর্জনের হিসাবও গণমাধ্যমের কল্যাণে জানা যাচ্ছে। বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের ১১৯টি দলিলের সম্পদসহ নামে-বেনামে হাজার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোকের নির্দেশনা দিয়েছেন মহামান্য আদালত।


আমরা এমন একটা দেশে বাস করছি, যে দেশে পুলিশের সাবেক প্রধান থেকে শুরু করে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন পর্যায়ের চাকরিজীবী, রাজনীতিক, পেশাজীবী, আইন প্রণেতাসহ বহু লোক দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। দেশের উচ্চপর্যায়ের বিভিন্ন পদে দায়িত্বপ্রাপ্ত একশ্রেণির সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তা জনগণের সম্পদ লুটে নিয়ে দুর্নীতির কলঙ্কিত অধ্যায় তৈরি করে ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হতে যাচ্ছেন। সরকারের উচ্চপর্যায়ে নিয়োজিত থেকে কেউ যদি এতটা দুর্নীতিগ্রস্ত হন, তাহলে তার অধস্তনদের অবস্থা কী হতে পারে, তা সহজেই অনুমেয়। নিজে অনৈতিক কাজ করে আর যাই হোক নীতিকথা বলা যায় না। মানুষের সবচেয়ে বড় আদালত তার বিবেক। সেই বিবেকের কাছে তো কেউ পার পাবে না। একজন সরকারি চাকরিজীবী কত টাকা মাইনে পান, তা আমরা কম-বেশি সবাই জানি। জানা যায়, বেনজীর আহমেদ তার চাকরিজীবনে বেতন-ভাতা বাবদ আয় করেছেন আনুমানিক ১ কোটি ৮৫ লাখ টাকার মতো। অথচ তিনি গুলশানের মতো অভিজাত এলাকায় চারটি বাড়ি ও ফ্ল্যাটের মালিক, চারটি শতভাগ কোম্পানির মালিকানা, ১৫টি কোম্পানির আংশিক মালিকানা, চারটি বিও অ্যাকাউন্টসহ ৩৩টি অ্যাকাউন্ট করেছেন, যা আদালতের নির্দেশে জব্দ করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও