You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মূল্যস্ফীতি কমানো কতটা সহজ হবে?

জুন মাসের ৬ তারিখে জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের নতুন বাজেট উত্থাপিত হয়েছে। ১৫ দিন গত হয়েছে। এরই মধ্যে যথাযোগ্য মর্যাদা ও গাম্ভীর্যের সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল পবিত্র ঈদুল আজহা। কুরবানির ঈদ। ঢাকা শহর বলা যায় এক রকম ফাঁকা। রাস্তাঘাট ইতোমধ্যেই বর্জ্যমুক্ত। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। গাড়ি-ঘোড়া কম। রিকশাও কম। এরই মধ্যে প্রচুরসংখ্যক রিকশা দেখা যাচ্ছে মেশিনচালিত। এসব কোনো প্রতিবন্ধীচালিত নয়। সুস্থ-সবল চালকরাই এসব চালাচ্ছে। মানুষও চড়ছে এসবে। কাঁচা বাজার নামমাত্র খোলা। এমনকি প্রয়োজনীয় ওষুধের দোকানের অনেকই বন্ধ। বুধবার অফিস খুলেছে, ব্যাংক খুলেছে। এটাকে লোকেরা বলে কোলাকুলি দিবস। কারণ ঈদের ছুটির পর এদিন কোনো কাজ হয় না। আর অফিসে-ব্যাংকে কোনো কাজের চাপও নেই। সর্বত্রই স্বস্তি স্বস্তি ভাব। ঈদ উপলক্ষ্যে এক কোটিরও অধিক ঢাকাবাসী গ্রামে যায়। পরিবারের সঙ্গে ঈদ উৎসব পালনের জন্য। বেশ আনন্দ। সঙ্গে যায় প্রচুর ‘ক্যাশ’-নগদ টাকা। এ টাকা রোজগারের টাকা, বেতনের টাকা, বোনাসের টাকা। আছে সঞ্চয়ের টাকাও।

এর সঙ্গে যোগ হয় বরাবরের মতোই প্রবাসী আয়, যা পাঠায় বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশিরা বাবা-মা, ভাই-বোনের কাছে। সব মিলে কত টাকা হবে? এর কোনো প্রকৃত হিসাব কেউ দিতে পারে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন