সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশ কেন পিছিয়ে পড়ছে

প্রথম আলো হাসান ইমাম প্রকাশিত: ২৮ মার্চ ২০২৪, ২২:১০

খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষার মতো মৌলিক চাহিদা মেটাতে ঋণ করে দেশের এক–চতুর্থাংশ পরিবার। শহরের চেয়ে গ্রামাঞ্চলের মানুষ বেশি ঋণ করছেন। আর এ ঋণের বড় অংশই নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) থেকে, চড়া সুদে।


বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ‘খাদ্যনিরাপত্তা পরিসংখ্যান-২০২৩’–এর চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বরাতে এমন তথ্যই দেওয়া হয়েছে ১৯ মার্চ প্রথম আলোর এক প্রতিবেদনে।


‘মৌলিক চাহিদা মেটাতে ঋণ করে ২৬% পরিবার’ শিরোনামের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাধারণত অর্থ বা অন্যান্য সম্পদের অভাবে খাদ্য গ্রহণ বা খাওয়ার ধরনে বিঘ্ন হলে তাকে খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।


বিবিএসের ভাষ্যমতে, খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা সরাসরি জনস্বাস্থ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি বিষয়। আর্থসামাজিক বৈষম্যের সঙ্গে সম্পর্কিত এ বিষয় কখনো জীবন–হুমকিরও কারণ হতে পারে। বিবিএসের জরিপের তথ্য অনুযায়ী, দেশের শূন্য দশমিক ৮২ শতাংশ পরিবার তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।


আর মাঝারি বা তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে ২২ শতাংশ পরিবার।


এ সংবাদ প্রকাশের পরদিন ২০ মার্চ ছিল আন্তর্জাতিক সুখ দিবস। ফি বছর এই দিবসের প্রাক্কালে ‘ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়। যেখানে ‘সুখ’-এর নিরিখে দেশগুলোকে ক্রম অনুসারে তালিকায় সাজানো হয়; ক্রমে তা ‘অ-সুখ’-এর দিকে গড়াতে থাকে।


১৪৩টি দেশকে অন্তর্ভুক্ত করে ২০২৪ সালের করা প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৯তম, গত বছর যা ছিল ১১৮।


সে হিসাবে এ বছর বাংলাদেশের অবস্থান ১১ ধাপ পিছিয়েছে। যদিও গত বছর ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্টে ১৩৭টি দেশকে আমলে নেওয়া হয়েছিল। আর তার আগের বছর, ২০২২ সালের তালিকায় ৯৪ নম্বরে ছিল বাংলাদেশ। অর্থাৎ পর পর দুই বছর বাংলাদেশ ‘অ-সুখের’ দিক গড়িয়েছে, গতবার ২৪ ধাপ, এবার ১১ ধাপ।


রাজধানীর রামপুরা এলাকার একটি বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক মো. সামসুল হক অবশ্য জানেন না, ‘সুখ সূচক’ বস্তুটা কী।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও