কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ইউক্রেনে অভ্যুত্থান ঘটানো ছাড়া আমেরিকার সামনে পথ নেই

প্রথম আলো স্টিফেন ব্রায়েন প্রকাশিত: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:১৯

বাইডেন প্রশাসনে এ বিষয়ে ঐকমত্য বাড়ছে যে রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনের যুদ্ধ ঝুলে গেছে। এ ক্ষেত্রে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে একটা মীমাংসায় আসা প্রয়োজন।


বিষয়টিকে এখন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ‘দীর্ঘদিনের প্রস্তাবিত’ নীতি হিসেবে চিত্রিত করা হচ্ছে। কিন্তু সত্য এর পুরো উল্টোটা। বাইডেন প্রশাসনই রাশিয়ার সঙ্গে যেকোনো ধরনের শান্তিচুক্তি হওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা তৈরি করেছে।


বাইডেন ও তাঁর সঙ্গীরা জেলেনস্কিকে একই কারণে আলিঙ্গন করে নিয়েছেন।


জেলেনস্কি এক বছরের বেশি সময় আগে পার্লামেন্টে এই আইন পাস করেন যে যুদ্ধ চলাকালে রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি করা তাঁর জন্য আইনসম্মত হবে না। বাইডেনের জাতীয় নিরাপত্তা দলেরও একই মতামত।


যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর দেশগুলো ইউক্রেনকে প্রচুর পরিমাণে সমরাস্ত্র, সাঁজোয়া যান ও গোলাবারুদ দিয়ে আসছে। ইউক্রেনের সেনাবাহিনীকে গোয়েন্দা তথ্য জোগানোর পাশাপাশি সেনাদের প্রশিক্ষণও দিচ্ছে তারা। যুদ্ধক্ষেত্রে উপদেষ্টাও পাঠিয়েছে। তাদের কয়েকজন এর মধ্যে হতাহতও হয়েছেন। যদি খবর সত্যি হয়, তাহলে ২৭ ডিসেম্বর রুশ বাহিনী ইউক্রেনের খেরসনে একটি ট্রেন ডিপোতে  রকেট হামলা করলে ইউক্রেনের ৬০ জন সেনা ও পুলিশের সঙ্গে যুক্তরাজ্য থেকে আসা প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্রের চারজন পরিচালক নিহত হয়েছেন।


যুদ্ধক্ষেত্রে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী পরাজয়ের মুখে পড়তে চলেছে। নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর সবখানেই ইউক্রেনীয় বাহিনী বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে। রুশ বাহিনী দনবাস অঞ্চলে কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ গ্রাম মারিনকা থেকে ইউক্রেনীয় বাহিনীকে হটিয়ে দিয়েছে। জাপোরোঝঝিয়া অঞ্চলের কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ বাখমুত ও আভদিভকা অঞ্চলের গ্রামগুলো থেকেও ইউক্রেনীয় বাহিনীকে হটিয়ে দিয়েছে রুশ বাহিনী।


ইউক্রেনীয় বাহিনীর কমান্ডার ভ্যালেরি জালুঝনি মনে করছেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে আভদিভকা শহরের পতন হবে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ইউক্রেনীয় বাহিনী সেখান থেকে খুব দ্রুত নিজেদের প্রত্যাহার করে নেবে কিংবা আত্মহননের মতো করে হামলা করে আভদিবকা শহর দখলে নেওয়ার চেষ্টা করবে বলে মনে হয় না।


অন্যদিকে ইউক্রেনের রাজনীতিতে ফাটল ক্রমেই বাড়ছে। দুইবার ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন ইউলিয়া তিমোশেঙ্কো। বর্তমান সংসদে তিনি পিতৃভূমি দলের সংসদ সদস্য। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও ন্যাটোর সদস্য হোক ইউক্রেন, এ ধারণার একজন জোরালো সমর্থক তিনি। সেই তিমোশেঙ্কো বলেছেন, তাঁর দেশ একেবারে মুমূর্ষু দশায় এবং পরাজয়ের মুখে এসে দাঁড়িয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও