কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ঋণ থেকে সহজেই নিজেকে মুক্ত করুন

জাগো নিউজ ২৪ সাইফুল হোসেন প্রকাশিত: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৩:০০

আমরা সবাই জানি ঋণমুক্ত জীবন, প্রজাপতির জীবন। কিন্তু ঋণ থেকে বেরিয়ে আসা তো খুব সহজ নয়। ঋণমুক্ত জীবনযাপন বলা যতটা সহজ বিষয়টা আসলে ততটা সহজ নয়। আপনার চারপাশে তাকিয়ে দেখবেন, আত্মীয়-সজন, বন্ধু-বান্ধব সবাই ঋণে ডুবে না থাকলেও অল্পবিস্তর ঋণগ্রস্ত প্রায় সবাই। কিন্তু ঋণ থেকে আসলে বেরিয়ে আসতে হবে, কারণ ঋণ বিশেষ করে মন্দ ঋণ থেকে যদি বের হয়ে আসা না যায় তাহলে আর্থিক স্বাধীনতার পথের যাত্রাপথটা দুরূহ হবে।


সেজন্যে আর্থিক পরিকল্পনা তৈরি করে আমাদেরকে ধীরে ধীরে ঋণ কমিয়ে এনে একসময় সেখান থেকে বের হয়ে আসতে হবে। আমরা জানি ভালো ও মন্দ এই দুই ধরনের ঋণ আছে এবং ভালো ঋণ মোটেও খারাপ নয়। মন্দ ঋণ আবার ভালো নয়। এজন্য মন্দ ঋণ বেরিয়ে আসতে হবে। ভালো ঋণ যদি থাকে সেটা সমস্যা নয়। তবে আমাদের জানতে হবে মন্দ ঋণ থেকে কিভাবে দ্রুত বের হয়ে আসা যায়।


আমাদের সবার উচিত দ্রুততার সহিত ঋণ পরিশোধ করা। ঋণবিহীন একটি জীবন কাটানো সহজ নয়, বিশেষ করে মন্দ ঋণবিহীন। কিন্তু মন্দ ঋণ থেকে বের হবার উপায়টা কি সেটা যদি আপনি চিন্তা করেন তাহলে দেখবেন, আপনার মধ্যে এই সমস্যার সমাধানটা আছে। কারণ ঋণ আপনার হয়ে অন্য কেউ পরিশোধ করে দিবে না। আপনার ঋণ আপনাকেই পরিশোধ করতে হবে।


ঋণ পরিশোধ করার জন্যে নিজের আয় হয়তো বাড়াতে হবে না হলে খরচ কমিয়ে বেশি করে টাকা সঞ্চয় করতে হবে। আমি আপনাদেরকে কিছু পথ বাতলে দিচ্ছি যে কিভাবে আপনি সেই কঠিন কাজটাকে সহজে করতে পারবেন। আমার এই পরামর্শ আপনাদের ভাবনাকে শানিত করবে এবং ঋণ পরিশোধের দিকে যেতে আপনাকে উদ্বুদ্ধ করবে।


প্রথমে দেখুন, আপনার কোনো সঞ্চয় আছে কিনা। আমি বলতে চাচ্ছি আপনার সঞ্চয় একাউন্টে বিশেষ কোনো টাকা আছে কিনা আপনি দেখুন। কারণ একাউন্টে যদি আপনি টাকা রাখেন সেই টাকার বিপরীতে আপনি দুই তিন শতাংশের বেশি সুদ অথবা লভ্যাংশ পাবেন না। কিন্তু আপনার যে ঋণ আছে সেই ঋণের বিপরীতে আপনি যে সুদ দিচ্ছেন সেটা কিন্তু অনেক বেশি- দশ, এগারো, এমনকি বারো, তেরো পার্সেন্ট পর্যন্ত। আর ক্রেডিট কার্ডের ঋণ যদি হয় তাহলে তো এটা আরো অনেক বেশি।


যদি সঞ্চয় একাউন্টে টাকা থাকে তাহলে সেই টাকা দিয়ে আপনি ঋণ দ্রুত পরিশোধ করতে পারেন। তবে ভুলেও যে টাকা ইমারজেন্সি ফান্ডে রেখেছেন, যেটা গঠন করেছেন ছয় মাস থেকে এক বছর বা দুই বছর পর্যন্ত বিপদে খরচ চালানোর জন্য সেই ইমারজেন্সি ফান্ডে আপনি হাত দিবেন না। এই ইমার্জেন্সি ফান্ডের টাকা নিয়ে কিন্তু আপনি এই ঋণ পরিশোধ করবেন না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও