নির্বাচনের ট্রেনে কি লাগবে উৎসবের রঙ?

জাগো নিউজ ২৪ প্রভাষ আমিন প্রকাশিত: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:১৬

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ট্রেনের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে গত ২৫ নভেম্বর তফসিল ঘোষণার মাধ্যমে। তারপর মনোনয়নপত্র দাখিল, বাছাই এবং আপিল নিয়ে নানা নাটকীয়তা চলেছে এতদিন। গতকাল রোববার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে সকল নাটকীয়তা। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে আগামী ৭ জানুয়ারি। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে সকল কৌতুহল, উত্তেজনা, আগ্রহ, নাটকীয়তা শেষ হয়ে গেছে গতকাল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের মধ্য দিয়েই। যারা রাজনীতির খোঁজখবর রাখেন, তারা মোটামুটি বলে দিতে পারবেন কে কোথায় পাস করবেন। ৭ জানুয়ারির ভোটগ্রহণ এখন নিছক আনুষ্ঠানিকতা। তারপরও আজ প্রতীক বরাদ্দের পর শুরু হবে আনুষ্ঠানিক প্রচারণা। চলবে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত।


গত কদিন ধরেই আওয়ামী লীগের সাথে ১৪ দলীয় জোটের শরিক এবং জাতীয় পার্টির দফায় দফায় বৈঠক হয়েছে। এসব বৈঠকে কোন দলকে কোন আসন ছাড়া হবে, তার সমঝোতা হয়েছে। সমঝোতায় ১৪ দলের শরিক বা জাতীয় পার্টি সন্তুষ্ট এমন বলা যাবে না। তবে পরিস্থিতি বিবেচনায় ‘নগদ যা পাও, হাত পেতে নাও’ তত্ত্বে তাদের তা মেনে নিতে হয়েছে। দেন দরবার করে ১৪ দলের তিনটি দল পেয়েছে ৬টি আসন। জাসদ পেয়েছে তিনটি, ওয়ার্কার্স পার্টি ২টি এবং জাতীয় পার্টি-জেপি পেয়েছে একটি।


তবে মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টি অনেক দেন দরবার করে পেয়েছে মাত্র ২৬টি আসন। অন্তত ৪০টি আসনের জন্য মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিনেও গোস্যা করে বসেছিল জাতীয় পার্টি। এমনকি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর হুমকিও দিয়েছিল তারা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ২৬ আসনেই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে জাতীয় পার্টিকে।


একসময় জাতীয় পার্টি ছিল স্বামী-স্ত্রীর দল, এরশাদও মনোনয়ন পেতেন, তার স্ত্রী রওশন এরশাদও মনোনয়ন পেতেন। এখনও জাতীয় পার্টি স্বামী-স্ত্রীর দলই। তবে বদলে গেছে পাত্র-পাত্রী। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের এবং তার স্ত্রী শেরীফা কাদেরের আসন ছাড় দিয়েছে আওয়াম লীগ। আরেকটা কথা এবারের নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় পার্টিতে রওশন যুগের অবসান ঘটতে যাচ্ছে। একাদশ সংসদের বিরোধী দলীয় নেত্রী রওশান এরশাদ নাও থাকতে পারেন দ্বাদশ সংসদে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও