জিপিএ-৫ ছেড়ে এবার ‘ত্রিভুজ’ পাওয়ার লড়াই

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০৯ নভেম্বর ২০২৩, ০৮:৪৬

নতুন শিক্ষাক্রমের অন্যতম লক্ষ্য শিক্ষার্থীদের ওপর পরীক্ষার চাপ কমানো। নম্বর বা জিপিএ-৫ পাওয়ার কথিত যুদ্ধও থামানো। বলা যাবে না ‘কেউ ভালো, কেউ খারাপ’। তারা কাজ করতে করতে শিখবে-জানবে। মোট কথা হাতে-কলমে শেখানো এ শিক্ষাক্রমের মূল উদ্দেশ্য। অথচ বছর শেষে উল্টো চিত্র দেখছেন শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা। বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়নের নামে ত্রিভুজ পাওয়ার অঘোষিত লড়াইয়ে নামতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের।


জানা যায়, চলতি বছর মাধ্যমিক পর্যায়ে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রমে পড়ালেখা করছে শিক্ষার্থীরা। বছরের মাঝামাঝি সময়ে তাদের ষাণ্মাসিক মূল্যায়ন হয়। বছরের শেষে এখন হবে সামষ্টিক মূল্যায়ন। এ মূল্যায়ন প্রক্রিয়া কেমন এবং কীভাবে করতে হবে, তার টুলস (নির্দেশিকা) গত ৫ নভেম্বর স্কুলে পাঠিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। এটি প্রণয়ন করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।


নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নতুন শিক্ষাক্রমে পারদর্শিতার সূচক (পারফরম্যান্স ইন্ডিকেটর) অনুযায়ী ফল প্রকাশ করা হবে। সূচক ধরে শিক্ষার্থীকে মূল্যায়ন করে ত্রিভুজ, বৃত্ত ও চতুর্ভুজ চিহ্ন দেবেন শিক্ষকরা। ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে ১০টি করে বিষয়। সেগুলো হলো—বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, ডিজিটাল প্রযুক্তি, ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান, জীবন ও জীবিকা, ধর্মশিক্ষা, স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি। সবগুলো বিষয়েই চিহ্ন দিয়ে মূল্যায়ন করবেন শিক্ষকরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও