পোশাক শ্রমিকদের বেতন বাড়ানো নিয়ে এত নাটক কেন?

ঢাকা পোষ্ট রুহিন হোসেন প্রিন্স প্রকাশিত: ০২ নভেম্বর ২০২৩, ১৫:৪৩

ভোটাধিকার, গণতন্ত্র নিয়েই এখন কথা হচ্ছে বেশি। তাই সভা-সমাবেশ, হরতাল, অবরোধ, নির্বাচন কমিশনের নির্বাচনী তৎপরতা, এসব বিষয় নিয়ে দেশি-বিদেশি নানা শক্তির দৃশ্যমান তৎপরতাই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে।


এর মধ্যে থেমে নেই সরকারের উন্নয়ন(!) প্রকল্পের উদ্বোধন। সব জায়গায় কাজ সমাপ্ত না করতে পারলেও দ্রুত উদ্বোধনে ব্যস্ত শাসকরা। এরই মধ্যে পণ্যের দামে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষের জীবন। মেহনতি শ্রমজীবী মানুষের জীবন বিপর্যস্ত। এসব কথা সামনে আসার ফুসরত কই?


দেশে অনেক কিছুই হচ্ছে। অথচ শ্রমিকের ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ করা হয়নি। গার্মেন্টসের আয়ের গল্প বড় হয়ে আসে সর্বত্র। জীবনযাত্রার দুর্বিষহ অবস্থা হলেও ৫ বছরে তাদের মজুরি বৃদ্ধি করা হয়নি।


তাদের ন্যূনতম মজুরি ৫ বছর আগে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল ৮০০০ টাকা। শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির দাবি বরাবর থেকেছে উপেক্ষিত। তারপরও মজুরি কমিশন গঠন হয়। ঐ কমিশন বিভিন্ন কৌশলে সময়ক্ষেপণ করেছে। মালিক পক্ষ ৫ বছর পর প্রস্তাব করলো এখন মজুরি দিতে পারবে ১০৪০০ টাকা।


বাহ্! এই ক’বছরে প্রতিবছর ৫ থেকে ১০ শতাংশ বৃদ্ধি ধরলেই তো মজুরি আরও বেশি হয়। এই ক’বছরে মুদ্রাস্ফীতি বিবেচনা করলে এবং ডলারের দাম বৃদ্ধি বিবেচনা করলে তো আরও অনেক বেশি হয়।


সংখ্যাগত তত্ত্বে না গেলাম। শ্রম দিয়ে যারা কাজ করছেন, ঐসব শ্রমিকের জীবন চলছে না। আর প্রস্তাবিত মজুরিতেও চলবে না—এটা শ্রমিকসহ সচেতন মানুষ জানেন। শ্রমিকরা এও জানেন, একটু এদিক সেদিক করে, আরও একটু বাড়িয়ে ঐ মজুরি বাস্তবায়ন করা হবে। এসব নিয়ে যেন শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ কণ্ঠ সোচ্চারিত না হয়, তার জন্য নানা পন্থা অবলম্বন করা হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও