কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বিরোধী আন্দোলনের ছকে কষা ২৮ অক্টোবর

www.ajkerpatrika.com মমতাজউদ্দীন পাটোয়ারী প্রকাশিত: ২৭ অক্টোবর ২০২৩, ১০:০০

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ক্ষণ গণনার সময় শুরু হতে যাচ্ছে। তার পূর্বক্ষণেই ২৮ অক্টোবর যুগপৎ আন্দোলনকারীদের মহাসমাবেশ। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এর নাম দিয়েছেন ‘মহাযাত্রা’। এখান থেকেই এই আন্দোলনকে তাঁরা নতুন পর্বে উন্নীত করার নিশ্চয়ই কোনো ছক কষছেন। সেটি ২৮ তারিখেই কিছুটা ধারণা পাওয়া যাবে। তবে এখনই বোঝা যাচ্ছে, এই আন্দোলনের আসল সঙ্গীরা এত দিন নেপথ্যেই ছিল। এখন দু-একটি দল তাদের অংশগ্রহণের ঘোষণা দিচ্ছে।


জামায়াতে ইসলাম ২৮ তারিখ শাপলা চত্বরে মহাসমাবেশ করতে চেয়েছে। সেই অনুমোদন তারা না পেলেও ঘরে বসে থাকার দল জামায়াত নয়। বিগত দিনগুলোতেও তারা পুরোপুরি প্রকাশ্যে না এলেও মাঝেমধ্যে দলগতভাবে আসার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু বিএনপি এবং অন্যদের সভা-সমাবেশগুলোতে তাদের নীরব উপস্থিতি খুব একটা অজানা বিষয় নয়। বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের ২৮ তারিখের কর্মসূচি নিয়ে গোপনে আলোচনা হয়েছে বলে গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে। যদিও বিএনপি বেশ আগেই গোপনে জামায়াতের সঙ্গে আন্দোলন-সংগ্রাম নিয়ে কৌশল নির্ধারণ করে রেখেছিল। সে ব্যাপারেও গণমাধ্যমে তখন কিছু সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। বিএনপি সেসবের প্রতিবাদ করেনি।


জামায়াত ছাড়াও খেলাফতে মজলিস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও হেফাজতে ইসলামের একটি অংশ ২৮ তারিখের আগেই ঢাকায় তাদের দলীয় জনসভা করার কথা বলেছে। তবে এই আন্দোলনের শেষ পর্বে বিএনপির মূল ভরসা হবে জামায়াতসহ বিভিন্ন ইসলাম নামধারী রাজনৈতিক দল। কারণ জামায়াত একটি সুসংগঠিত রাজনৈতিক দল। তাদের ক্যাডার বাহিনী রয়েছে। ২০১৩ ও ২০১৫ সালে সরকারবিরোধী আন্দোলনে জামায়াতের ক্যাডার বাহিনীর তাণ্ডব সবারই দেখা বিষয়। এবার তারা কোন পদ্ধতি অনুসরণ করবে, তা ২৮ তারিখ থেকে বোঝা যেতে পারে। তবে যুগপৎ আন্দোলনে সরকার উৎখাত যদি সফল হয়, তাহলে বিএনপি একাই নয়, জামায়াত এবং ধর্মাশ্রয়ী রাজনৈতিক দলগুলো সবচেয়ে বেশি লাভবান হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও