কোথা থেকে কীভাবে বন্ড কিনবেন, বন্ডে বিনিয়োগ কতটা লাভজনক

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৪:৪৬

আর্থিক খাতে বিনিয়োগের জন্য অন্যতম পণ্য বন্ড। যেকোনো ব্যক্তি থেকে শুরু করে প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের বন্ডে বিনিয়োগ করতে পারে। ব্যাংকের আমানত বা ডিপোজিট রেখে যে সুদ পাওয়া যায়, সাধারণত বন্ডের মুনাফা বা সুদ তার চেয়ে কিছুটা বেশি দেওয়া হয়। এ কারণে বন্ড এখন বিনিয়োগের জন্য আকর্ষণীয় পণ্য হিসেবে আলোচিত হচ্ছে।


সাম্প্রতিক সময়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিভিন্ন ব্যাংক ও কোম্পানির বিপরীতে বন্ড ইস্যু করছে। এসব বন্ডের কোনো কোনোটি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে লেনদেন হচ্ছে। আবার কিছু বন্ড কেনাবেচা হচ্ছে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে। আছে সরকারের ট্রেজারি বন্ড। প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে যেসব বন্ড ইস্যু করা হয়, সেগুলো শেয়ারবাজারের মাধ্যমে কেনাবেচা করা যায় না। সাধারণত বন্ড ইস্যুকারী প্রতিষ্ঠান বা বন্ডের ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করে এসব বন্ড কেনাবেচা করতে হয়।


শেয়ার ও বন্ডের পার্থক্য কী


শেয়ার হচ্ছে কোম্পানির মালিকানার অংশ। আপনি কোনো কোম্পানির শেয়ার কিনছেন মানে ওই কোম্পানির মালিকানার অংশীদার হচ্ছেন। কোম্পানি লাভ করলে সেই ক্ষেত্রে বছর শেষে ঘোষিত লভ্যাংশের বিপরীতে শেয়ারের আনুপাতিক হারে মুনাফা বা লভ্যাংশ পাবেন। এমনকি কোম্পানির গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে আপনার ভোটাধিকার প্রয়োগেরও ক্ষমতা থাকবে। সাধারণত বার্ষিক সাধারণ সভা বা এজিএমে এ ভোটাধিকার প্রয়োগ করা যায়। আর বন্ড হচ্ছে ঋণ পণ্য। বন্ডে বিনিয়োগের সঙ্গে মালিকানা অর্জনের কোনো বিষয় নেই। শেয়ারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বছর শেষে কোম্পানির লাভের ওপর নির্ভর করে মুনাফা বা লভ্যাংশ মেলে। আর বন্ডের ক্ষেত্রে একটি নির্ধারিত সুদ বা মুনাফার নিশ্চয়তা থাকে।


সব বন্ড কি সবাই কিনতে পারে


সাধারণত সব বন্ড সবাই কিনতে পারে না। বন্ড ইস্যুর আগেই ইস্যুকারী প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি নিজেরাই ঠিক করে নেয় কাদের কাছে তারা এ বন্ড বিক্রি করবে। সেই অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছ থেকে বন্ডের অনুমোদন নেওয়া হয়। যেসব প্রতিষ্ঠান ব্যক্তিশ্রেণির সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য বন্ড ইস্যু করে, সেসব বন্ড প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওর মতো শেয়ারবাজারের ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে কেনা যায়। সেই ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ে ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে আবেদন করতে হয়। আর যেসব বন্ড শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়, সেগুলো শেয়ারবাজার থেকে যখন খুশি তখন কেনাবেচা করা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও