রোহিঙ্গাদের বিষয়ে ফেসবুক যা করেছে তার মূল্য দিতে হবে

দেশ রূপান্তর মং সোয়াইদুল্লাহ প্রকাশিত: ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:৩৬

পশ্চিম মিয়ানমারের ‘এনগা ইয়েন্ট চেঞ্জ’ গ্রামের বাসিন্দা আমি। সেখানে একটি সুখী, শান্তিময় শৈশব ছিল। বাবার ছিল সমৃদ্ধ দোকান। আম, নারকেল ও কলা গাছে ঘেরা একটি প্রশস্ত আঙিনার বাড়িতে থাকতাম আমরা। আমি, বাবা-মা এবং ছয়জন ছোট ছোট ভাইবোন। আমার শৈশবে কোনো সাম্প্রদায়িক সহিংসতা দেখিনি। মুসলিম হলেও প্রতিবেশী রাখাইনদের সঙ্গে বড় কোনো সমস্যা ছিল না। পাশের রাখাইন গ্রামে অনেক বন্ধু ছিল।


গ্রামের মাঠে আমাদের দেখা হতো। আমরা ‘চিনলোন’ খেলতাম। অনেক মজা করতাম। আশা ও আনন্দে ভরা সুন্দর জীবন আজ কেবল অস্তপারের স্মৃতি। ছয় বছর ধরে সীমান্তের ওপারের বাংলাদেশের কক্সবাজার নামক একটি শরণার্থী শিবিরে বাস করছি। বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী শিবির বোধহয় এটাই। লক্ষাধিক মানুষ গাদাগাদি করে বাঁশ ও তেরপলি নির্মিত ক্ষুদ্র আশ্রয়ে মাথা গুঁজে আছে। প্রতিটি মুহূর্ত যেন সংগ্রামের। পর্যাপ্ত খাবার বা বিশুদ্ধ পানি তেমন থাকে না। প্রায়ই আগুন লাগছে, খুন হচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও