বর্ষায় রুক্ষ চুলের সমাধান

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১০ আগস্ট ২০২৩, ২০:০১

বর্ষায় আর্দ্রতা বাড়ে। ফলে চুলের নানান সমস্যা দেখা দেয়।


ফেমিনা ডটইন’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে মুম্বাই ও হাইদ্রাবাদের ‘আরএ স্কিন অ্যান্ড অ্যাস্থেটিক্স’য়েল কসমেটিক ডার্মাটোলজিস্ট ডা. রশ্মি শেঠি ব্যাখ্যা করে বলেন, “যখন চুলের কিউটিকেল বদ্ধ, আর্দ্র ও পরিপুষ্ট থাকে তখন চুল দেখতে স্ট্রেইট বা সমতল দেখায়। অন্যদিকে কিউটিকেল ক্ষতিগ্রস্ত বা ভঙ্গুর হলে আরও বেশি পানি শোষণ করার কারণে চুল কিছুটা ফোলা ও জটালো হয়ে যায়। কোঁকড়া চুল রুক্ষ, নির্জীব, মলিন ও অনেক বেশি আগা ফাটা প্রবণ হয়ে থাকে।”


জীবনযাত্রার পরিবর্তন ও মানোন্নয়ন রুক্ষ চুলের সমাধান দিতে পারে।



  • অনেকেই চুল দুবার ধুয়ে থাকেন এটা ঠিক নয়। একবার শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে নেওয়াই সবচেয়ে ভালো।

  • প্রতিদিন চুল ধোয়ার প্রয়োজন নেই। সপ্তাহে একবার চুল ধোয়া যথেষ্ট। তবে মাথার ত্বক ময়লা হলে এবং জমাট বাঁধা এড়াতে প্রয়োজনে একাধিকবার শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।

  • মাথার ত্বকের শ্যাম্পু ব্যবহারের সময় চুলও ভিজে তাই কন্ডিশনার ব্যবহার করা প্রয়োজন।

  • কন্ডিশনার ব্যবহারের সময় চুলে কয়েক মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। এতে কিউটিকল মসৃণ হয় ও কোঁকড়াভাব কমে।

    তাপ দিয়ে দ্রুত চুল শুকানে ফোলাভাব সৃষ্টি করে। চুল শুকানোর সহজ উপায় হল তোয়ালে দিয়ে পেঁচিয়ে রাখা। এতে চুলের ফোলা ও রুক্ষভাব নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

  • চুলের রুক্ষভাব কমাতে সামান্য ক্রিম বা তেল হালকা ভেজা অবস্থায় মেখে নেওয়া যেতে পারে।

  • অধিকাংশই চুলে প্রসাধনী ব্যবহারের পরে তা বেঁধে বা পেঁচিয়ে রাখেন যা ঠিক নয়। এতে চুলের কিউটিকল কিছু জায়গায় খোলা ও কিছু জায়গায় বদ্ধ থাকে। ফলে চুল কোঁকড়া হয়ে যায়। ভেজা অবস্থায় বোঝা না গেলেও শুষ্ক অবস্থায় তা বেশি বোঝা যায়। তাই চুলে প্রসাধনী উপর থেকে নিচ বরাবর ব্যবহার করা প্রয়োজন।

  • রোদ বা বাতাসে বাইরে গেলে চুল বেঁধে রাখা উচিত। এতে চুলের আর্দ্রতা বজায় থাকে এবং ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কমে।

  • চুলে যতটা সম্ভব কম রাসায়নিক উপাদান যেমন- রং, পারঅক্সাইড ও তাপীয়যন্ত্র ব্যবহার থেকে বিরত থাকা উচিত। না হলে চুল শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায়।

  • চুলের যত্নে পুষ্টি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চুলের সুস্থতা রক্ষায় বাহ্যিক যত্নের মতো অভ্যন্তরীণ যত্ন নেওয়া জরুরি। অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন ও ভিটামিন যেমন- বি১, বি৩ এবং বি৬ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া প্রয়োজন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও