তীব্র খরায় আমন আবাদ চ্যালেঞ্জের মুখে

যুগান্তর মো. আবদুল লতিফ মন্ডল প্রকাশিত: ০২ আগস্ট ২০২৩, ১২:৩১

আমাদের ঋতুচক্রে আষাঢ় ও শ্রাবণ দুই মাস বর্ষাকাল। মিডিয়ার খবরে ও ব্যক্তিগত যোগাযোগমাধ্যমে জানা যায়, বর্ষা মৌসুম সত্ত্বেও এবার তীব্র খরায় দেশের বিভিন্ন জেলায় রোপা আমন চাষ ব্যাহত হচ্ছে। প্রাপ্ত তথ্য মোতাবেক, এ বছর জুনে (১৮ জ্যৈষ্ঠ-১৬ আষাঢ়) বৃষ্টির পরিমাণ কম ছিল। জুলাইতেও (১৭ আষাঢ়-১৬ শ্রাবণ) সারা দেশেই আশঙ্কাজনকভাবে বৃষ্টির পরিমাণ ছিল কম। আমন চাষের মৌসুমের বেশিরভাগ সময় পার হলেও পানির সংকটে অনেক জেলায় কৃষক এখনো বীজতলাই তৈরি করতে পারেনি। আর তৈরি বীজতলাগুলো প্রখর রোদে হলুদ বর্ণ ধারণ করতে শুরু করেছে। তীব্র রোদে ধান চাষের মাঠগুলো খাঁখাঁ করছে। আমন চাষের সর্বোত্তম সময়ে তীব্র খরায় এবারের আমন ফসলের উৎপাদন হ্রাসের সমূহ আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, যা দেশের অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলবে। নিম্ন আয়ের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে। এসব নিয়ে আলোচনা করাই এ নিবন্ধের উদ্দেশ্য।


দেশে চাল উৎপাদনে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে আমন। শীর্ষ অবস্থানটি বোরোর দখলে। আউশ তৃতীয় অবস্থানে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩-এর তথ্য মোতাবেক, ২০১৭-১৮ থেকে ২০২১-২২ সময়কালে দেশে চালের মোট উৎপাদন বছরে ৩ কোটি ৬২ লাখ থেকে ৩ কোটি ৯১ লাখের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। উপর্যুক্ত সমীক্ষা অনুযায়ী, বিগত ২০১৭-১৮, ২০১৮-১৯, ২০১৯-২০, ২০২০-২১, ২০২১-২২ সালে আমন উৎপাদনের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ১ কোটি ৩৯ লাখ ৯৪ হাজার, ১ কোটি ৪০ লাখ ৫৫ হাজার, ১ কোটি ৫৫ লাখ ২ হাজার, ১ কোটি ৪৪ লাখ ৩৮ হাজার, ১ কোটি ৪৯ লাখ ৫৮ হাজার টন। আমনের উৎপাদন দেশে উৎপাদিত মোট চালের কম-বেশি ৪০ শতাংশ। আমন ফসলের আবাদ অনেকটা প্রকৃতিনির্ভর। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও