কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

কর্মদিবসে কর্মসূচি নয়

বিডি নিউজ ২৪ প্রভাষ আমিন প্রকাশিত: ৩১ জুলাই ২০২৩, ১৭:২৯

গণতন্ত্রেরও অনেক নেতিবাচকতা আছে। তারপরও প্রচলিত শাসনব্যবস্থার মথ্যে সবচেয়ে ভালো গণতন্ত্রই। কারণ গণতন্ত্র হলো জনগণের, জনগণের দ্বারা, জনগণের জন্য। গণতন্ত্রে জনগণ ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারেন। নির্বাচিত জনপ্রিতিনিধিদের মাধ্যমে আসলে জনগণই দেশ পরিচালনা করে। যারা রাজনীতি করেন, তারা অন্তত মুখে বলেন, তাদের সবকিছু জনগণের জন্য। জনগণের যাতে ভালো হয়, সেটাই তাদের করার কথা। কিন্তু বাংলাদেশে হয় উল্টোটা।


জনগণের এখানে কোনো অধিকার নেই, কোনো কণ্ঠ নেই, কোনো বক্তব্য নেই। বাংলাদেশের জনগণ আসলে রাজনীতিবিদদের হাতে জিম্মি। মুখে জনগণের কথা বললেও তাদের আসল লক্ষ্য দূরে কোথাও। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করে সরকার পতন ঘটাবে, এমন আশা বিএনপি করে না। তাদের আশা, যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা অন্য কোনো শক্তি তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। আর জনগণের সম্পৃক্ততা ছাড়াই পরপর দুটি নির্বাচনে পার পাওয়া আওয়ামী লীগের কাছেও জনগণের খুব একটা গুরুত্ব নেই। সবাই যেন জেনে বসে আছেন, বাংলাদেশে ক্ষমতায় থাকা না থাকা বাংলাদেশে নির্ধারিত হয় না বা হবে না। তাই রাজনৈতিক দলগুলোর কোনো কর্মসূচিতেই জনগণ ফোকাসে থাকে না।

বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘জনশৃঙ্খলা বা জনস্বাস্থ্যের স্বার্থে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধানিষেধ-সাপেক্ষে শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্র অবস্থায় সমবেত হইবার এবং জনসভা ও শোভাযাত্রায় যোগদান করিবার অধিকার প্রত্যেক নাগরিকের থাকিবে।‘


সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রতিটি রাজনৈতিক দলের জনসভা ও শোভাযাত্রা করার অধিকার আছে। এটা সবার গণতান্ত্রিক অধিকার। যে কোনো দল যে কোনো দিন সমাবেশ, শোভাযাত্রা করতে পারবে। আবার সংবিধানেই কিন্তু বলা আছে, জনশৃঙ্খলা ও জনস্বাস্থ্যের কথা। বলা আছে শান্তিপূর্ণ ও নিরস্ত্র অবস্থায় সমবেত হওয়ার কথা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও