উচ্চশিক্ষায় গবেষণা বনাম র‍্যাংকিং বিতর্ক

ইত্তেফাক ড. মিহির কুমার রায় প্রকাশিত: ৩১ জুলাই ২০২৩, ১১:১০

একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজ-রাষ্ট্র বিনির্মাণের ভিত্তি হলো মানসম্পন্ন শিক্ষার মাধ্যমে প্রকৃত ও কার্যকর জ্ঞান অর্জন করা। যারা যত বেশি প্রায়োগিক জ্ঞান অর্জন করতে পারবে, তারাই প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে টিকে থাকার যোগ্যতা অর্জনে সক্ষম হবে। ফলে বিশ্বের দেশে দেশে উচ্চশিক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সক্ষমতা ও মানোন্নয়নে জোর দেওয়া হচ্ছে, যার প্রকৃষ্ট নিয়ামক হলো ওয়ার্ল্ড র‍্যাংকিং পদ্ধতি, যেখানে প্রধান সাতটি ক্ষেত্র বিবেচনায় নেওয়া হয়। এগুলো হলো :প্রাক-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা, প্রযুক্তিগত ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণ, উচ্চশিক্ষা, গবেষণা, উন্নয়ন ও উদ্ভাবন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, অর্থনীতি ও সহায়ক পরিবেশ। এই অবস্থায় সেখানে বৈশ্বিক জ্ঞান সূচকে বরাবরই ভালো করছে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো। এবারও শীর্ষ অবস্থান ধরে রেখেছে সুইজারল্যান্ড, দ্বিতীয় অবস্থানে সুইডেন, তৃতীয় অবস্থানে যুক্তরাষ্ট্র। প্রথম পাঁচে আছে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান আরো দুটি দেশ—ফিনল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডস। এশিয়ায় সবচেয়ে ভালো করেছে সিঙ্গাপুর, যেখানে দেশটির বৈশ্বিক অবস্থান ষষ্ঠ, ভালো অবস্থানে আছে ইসরাইল, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান ও চীন। মূলত প্রশিক্ষণ ও গবেষণার পর্যাপ্ত সুবিধা, মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান, অত্যাধুনিক উত্পাদন প্রক্রিয়া, যুগোপযোগী শিক্ষাব্যবস্থা, দক্ষ ব্যবস্থাপনা আর সুশাসিত ও জবাবদিহিমূলক শাসনব্যবস্থা দেশগুলোকে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রেখেছে, যা তাদের সাফল্যের মুখ্য বিষয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও