আগামী বছর ভারতের লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা মে মাসে। রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহলের খবর, মোদি এবং আরএসএস নির্বাচন দুই থেকে তিন মাস এগিয়ে নিয়ে আসার কথা ভাবছেন। অর্থাৎ ফেব্রুয়ারি বা মার্চ মাসেও নির্বাচন এগিয়ে আসতে পারে। বিজেপিকে এবার ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ভারত জোড়ো যাত্রা করেন ছয় মাস ধরে কন্যাকুমারী থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত। এ যাত্রায় ভারতে প্রচণ্ড শোরগোল পড়ে। ভারত জোড়ো যাত্রার মধ্যেই হিমাচল ও কর্ণাটক দুটি রাজ্যে নির্বাচন হয়। দুটি রাজ্যই ছিল বিজেপিশাসিত। কংগ্রেস তা কেড়ে নেয়। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার সব গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ দলকে নিয়ে মোদিবিরোধী জোট গঠনের প্রস্তাব নিয়ে সোনিয়া ও রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনার পর কলকাতায় এসে দিদি মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে জোটের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বিভিন্ন রাজ্যে গিয়ে অবিজেপি মুখ্যমন্ত্রী ও আঞ্চলিক দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপরই তিনি বৈঠক ডাকেন পাটনায়। পাটনা বৈঠকে স্থির হয় দক্ষিণ ভারতে কর্ণাটকের রাজধানী বেঙ্গালুরুতে পরের বৈঠক বসবে। বৈঠকের শুরুতেই সব জায়গায় ঘোঁট পাকিয়ে যায়। বৈঠক ডেকেছিলেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। বেঙ্গালুরু বৈঠকে স্থির হয় পরবর্তী বৈঠক হবে মহারাষ্ট্রের রাজধানী মুম্বাইয়ে। একই দিনে দিল্লিতে মোদির নেতৃত্বে এনডিএর বৈঠক হয়। বিজেপি দাবি করেছে, তাদের বৈঠকে ৩৬টি আঞ্চলিক দল উপস্থিত ছিল।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী দলের মহাজোট
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন