You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চর ভাঙে, ভবন ভাঙে, ভাঙে না কেবল নির্মাণের নিয়ম

সর্বহারা হইলাম তবু/ শেষ হইল না আশা/ আবার আমি ঘর বান্ধিলাম/ সে ছিল দর আশা।/ আবার যখন ভাঙা দিল আমার সব ভাসাইয়া নিল রে/ কেউ কোনো দিন ঘর বাইন্ধ না, বরমপুত্রের পাড়ে।—লোককবির এই গানের কথাগুলো ব্রহ্মপুত্রপারের মানুষের জন্য চিরকালীন এক সত্য।

বছর তিনেক আগে নদীতে বিলীন হলো চিলমারীর পাঁচ কোটি টাকার নটারকান্দি হাইস্কুল ভবন। কদিন আগে বিলীন হলো নয়ারহাট স্কুল অ্যান্ড কলেজ। প্রতিবছরই কয়েকটি করে ভবন এভাবে নদীগর্ভে চলে যায়। আর ভবনগুলোতে ঠিকাদারদের কাজের মানও হয় সেই রকম।

শতবর্ষী স্থায়িত্ব হওয়ার কথা থাকলেও ১০–১২ বছর টিকলেই হয়। কোনো কোনোটির নিলাম ডাকার সুযোগ হয়, তখন আবার একই ঠিকাদার কিনে নেন কোনো কোনো ক্ষেত্রে। এমন কম অনুপাতে সিমেন্ট দেওয়া হয়, যাতে সহজেই ইট ও লোহা খুলে নেওয়া যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন