বাংলাদেশের নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাণিজ্যিক স্বার্থ
বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচনের সময় দূরে নয়। রাজপথে এর উত্তাপ বাড়ছে। নিজের পক্ষে নির্বাচনী আবেগ টানতে প্রতিটি রাজনৈতিক দল সব ধরনের চেষ্টা চালাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন এবং রাষ্ট্র ব্যবস্থায় গণতন্ত্রের স্থিতি ও বিকাশ নিয়ে বহির্বিশ্বের প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলোও কথা বলছে। এরই ধারাবাহিকতায় ঢাকায় হাজির ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রাকনির্বাচন পর্যবেক্ষক দল। নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইওনাউ দিমিত্রা। অনেকগুলো বৈঠক করেছে দলটি। বুঝতে চেষ্টা করেছে নির্বাচনী হাওয়া কেমন! কতটুকু সংঘাতময় হবে, অথবা হবে না। নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সরকারি প্রভাব পড়বে কি? কেমন হবে নিরাপত্তা ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি? তাদের আগ্রহ ও আশাবাদ বাংলাদেশে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও সহিংসতামুক্ত পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে।
সরকারের পক্ষ থেকে নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও সহিংসতামুক্ত পরিবেশে হওয়ার। কিন্তু বিরোধীদের অবস্থান ভিন্ন। এ মতপার্থক্যের ভেতর দিয়েই ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধিরা বিশ্লেষণ করতে পারবেন নির্বাচনের সময় বাংলাদেশে নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আসা প্রতিনিধিরা কতটুকু নিরাপদ অবস্থায় দেশব্যাপী ছোটাছুটি করতে সক্ষম হবেন।