চামড়া শিল্প রক্ষায় করণীয়

বণিক বার্তা ফেরদাউস আরা বেগম প্রকাশিত: ০৬ জুলাই ২০২৩, ১০:৫৭

চামড়া শিল্প আমাদের দ্বিতীয় বৃহত্তম রফতানি খাত। শিল্প আয়ে এ খাতের অবদান ২ শতাংশ আর রফতানিতে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ। দেশের জিডিপিতে অবদান শূন্য দশমিক ৬০ শতাংশ। মূল্য সংযোজন প্রায় ৮০ শতাংশ। এত বড় একটা সম্পদ আমরা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারছি না। দীর্ঘদিন থেকে এ ব্যাপারে প্রচুর কাজ হয়েছে, প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, দেশী-বিদেশী প্রতিষ্ঠান এ খাতকে সহায়তার জন্য এগিয়ে এসেছে কিন্তু কাজ হয়নি। নানা ধরনের টাস্কফোর্স হয়েছে, টাস্কফোর্সের আওতায় আবার সাবকমিটি হয়েছে। তারা উপর্যুপরি সভা করছেন, কিন্তু প্রকারান্তরে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনা সম্ভব হয়নি। সবাই এক বাক্যে স্বীকার করেন যে চামড়া শিল্পের সম্ভাবনা অপরিসীম, কর্মসংস্থান প্রায় ৩৫ লাখ, রফতানি আয় তৈরি পোশাকের কাছে নিয়ে যাওয়া সম্ভব, কিন্তু বাস্তবে প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে না।


সম্প্রতি এক সেমিনারে সংশ্লিষ্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি চামড়ার ভাল্যু চেইন আলোচনাকালে জানালেন যে একটি গরুর আনুমানিক মূল্য যদি ১ লাখ টাকা হয়, বিভিন্ন স্তরে মূল্য সংযোজনের পর অর্থাৎ প্রাপ্ত মাংস, কাঁচা চামড়া, পাকা চামড়া ইত্যাদির পর বিদেশে রফতানিযোগ্য প্রায় ১০ জোড়া জুতা বানানো সম্ভব। এর বিক্রয়মূল্য বাজারভেদে নানা রকম; প্রায় ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা হতে পারে। এ সম্পদের পুরোটা আমরা কোনোভাবেই ব্যবহার করতে পারছি না, বরং সামান্য প্রসেস করে কম মূল্যে তা বিক্রি করে দিচ্ছি আর তার সুফল নিচ্ছে অন্য দেশ। আমরা যদি বেশি মূল্য সংযোজনকারী পণ্য তৈরিতে উৎসাহী হই তাহলে রফতানি আয় বাড়ানো সম্ভব। এর জন্য আমাদের ফিনিশড চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য উন্নয়নে বেশি মনোযোগী হতে হবে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও