কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

কোরবানি ঘিরে কুটিরশিল্পে গরু-ছাগল

www.ajkerpatrika.com শাইখ সিরাজ প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২৩, ১২:০৮

আসছে ঈদুল আজহা। শহরে-গঞ্জে জমে উঠছে কোরবানির হাট। এই ঈদ ঘিরে বাংলাদেশের বহু খামারি স্বপ্ন বুনেছেন। বছরব্যাপী গরু, ছাগল, ভেড়াসহ কোরবানির উপযোগী প্রাণী লালনপালনের পর এখন সময় এসেছে বিক্রির। দেশের প্রাণিসম্পদের খামারগুলোতে চলছে শেষ মুহূর্তের পরিচর্যা, চলছে বাণিজ্যিক হিসাব-নিকাশ। কেননা কয়েক বছরে অন্য সব শিল্পোদ্যোগের মতো গরু মোটাতাজাকরণও একটি সম্ভাবনাময় শিল্প। এ খাতে লাভ বুঝে গোটা দেশেই সম্প্রসারিত হচ্ছে প্রাণিসম্পদের খামার। এসব খামারেই এবার প্রস্তুত হয়েছে কোরবানির উপযোগী ১ কোটি ২৫ লাখের অধিক গরু-ছাগল। গত বছরের কোরবানির হিসাব বলছে, ৯৯ লাখ ৫৫ হাজার প্রাণী কোরবানি হয়েছিল সারা দেশে। সেই হিসাবে কোরবানির চাহিদা অনুযায়ী এবারও যথেষ্ট প্রস্তুতি আছে। এই প্রস্তুতির পেছনে রয়েছে দেশে গড়ে ওঠা ছোট-বড় অসংখ্য খামার; বিশেষ করে কোরবানি ঘিরে গরু মোটাতাজা করার ছোট ও মাঝারি আকারের খামারগুলোকে বলা যায় কুটিরশিল্প।


রাজধানীর মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় বেশ কিছু গবাদিপশুর খামার চোখে পড়ে। খামারগুলো গড়ে তুলেছেন শহরের শিক্ষিত ও আধুনিক মনমানসিকতার তরুণেরা। শুধু কোরবানিই নয়, বছরব্যাপী মাংসের চাহিদা মাথায় রেখে প্রাণী লালনপালনের এ বাণিজ্য। এই উদ্যোক্তারা যেমন স্মার্ট, তেমনি স্মার্ট তাঁদের খামার ব্যবস্থাপনা। খামারগুলো বেশ বড় এবং গোছানো। তাঁদের সংগ্রহে আছে নানান জাতের ও রঙের গরু।


শুধু গরু নয়, নানান জাতের মহিষ থেকে শুরু করে দুম্বা, ভেড়া কিংবা খাসি—সবকিছুর চাহিদা এখনকার বাজারে। সেই চাহিদার ভিত্তিতেই এখানকার সংগ্রহ বেশ বৈচিত্র্যপূর্ণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও