মার্কিন গণতন্ত্র, আইন ও ট্রাম্পের গ্রেফতার

ইত্তেফাক মার্গারেট সুলিভান প্রকাশিত: ১৫ জুন ২০২৩, ১২:৫১

যুক্তরাষ্ট্রের মিয়ামির আদালত চত্বরে ডেনাল্ড ট্রাম্প! যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এই প্রেসিডেন্ট আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে কাঠগড়ায় তোলা হয়। পরে তার বিরুদ্ধে আনা ৩৭টি অভিযোগ পড়ে শোনান বিচারক জনাথন গুডম্যান। বহুল আলোচিত-সমালোচিত সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট কোর্টরুমে ঢুকে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে নির্বিকার চিত্তে বলেন, ‘আমি নির্দোষ।’ এরপর আদালত থেকে বের হয়ে মিয়ামির একটি কিউবান হোটেলে কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে খাওয়াদাওয়া শেষ করে গাড়িতে চেপে বসেন তিনি। ট্রাম্পের গাড়ি যখন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে, তখন দুপাশে বহু সমর্থক হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন তার উদ্দেশে। কারো হাতে ব্যানার, কারো হাতে মেলে ধরা পতাকায় লেখা ‘ট্রাম্প’। কারো হাতের ব্যানারে আবার শোভা পাচ্ছে হাস্যোজ্জ্বল ট্রাম্পের ছবি। অনেকের হাতে বিভিন্ন স্লোগানসংবলিত ব্যানারও দৃষ্টি কাড়ছে সমানভাবে। আছে বিপরীত চিত্রও—ট্রাম্পবিরোধী ব্যানারও উঁকি দিচ্ছে ভিড়ের মধ্য থেকে!


গতকাল ছিল ট্রাম্পের জন্মদিন। ৭৭ বছরে পা রেখেছেন তিনি। আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিজেকে প্রার্থী ঘোষণা করা সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে আদালতে এভাবে চক্কর কাটতে দেখাটা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সঙ্গে বেমানান বটে। কিন্তু এ কথা মানতে হবে, এতে করে গণতন্ত্রের সৌন্দর্যই প্রস্ফুটিত হয়েছে। কারণ, প্রেসিডেন্টের পদ ছাড়ার সময় তিনি এমন সব স্পর্শকাতর নথি সঙ্গে করে বাড়িতে নিয়ে গিয়েছিলেন যে, বলা হচ্ছে, কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট রাষ্ট্রীয় ফাইলপত্র এভাবে তুচ্ছজ্ঞান করে বাথরুমের মতো জায়গায় রাখতে পারেন, এমন কথা চিন্তারও বাইরে! 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও