সোহাগের বয়স ১১ বছর। মাদারীপুরের নয়াকান্দি থেকে তার মামার সঙ্গে এসে কেরানীগঞ্জ তানাকা টাওয়ারে একটি পোশাক কারখানায় সহকারীর কাজ করে। এক বছর আগে সে কাজ শুরু করে। সুতা কাটা, কাপড়ের বোঝা বহন (সিঁড়ি ভেঙে ছয়তলার ওপর থেকে নিচে নামানো), মেশিন চালাতে সহযোগিতা করে সে। কাপড় কাটা আর সেলাইও শিখছে। নিউ রিফাত গার্মেন্টসের একজন সেলাইকর্মী ১৩ বছরের ইয়াসিন। বৈদ্যুতিক সেলাই মেশিন দিয়ে সে নিয়মিত কাপড় সেলাই করে। মাঝেমধ্যে হাতে সুঁইয়ের গুতা লেগে রক্ত ঝরে। শুরুর দিকে বেশি এমন হলেও এখন একটু কমে আসছে বলে জানায়। এখন তার বেশি হচ্ছে সর্দি-কাশি। কারখানার কাপড়, ধুলোবালুর স্তূপ আর অসহ্য গরমে ঘেমেই তার বেশি ঠান্ডা লাগে বলে জানায় ইয়াসিন। কেরানীগঞ্জ শিল্পাঞ্চলে আলো-বাতাস প্রবেশহীন কারখানাগুলোতে নানা রকম স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে ১১ হাজারের অধিক শিশু। ৮ থেকে ১৪ বছর বয়সের মধ্যে শিশুর সংখ্যাই বেশি বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। এমন অবস্থায় ‘জাস্টিস ফর অল, ইন্ড চাইল্ড লেবার প্রতিপাদ্য করে আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
কেরানীগঞ্জ শিল্পাঞ্চলে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১১ হাজার শিশু
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন