বৈশ্বিক অস্ত্র ব্যবসাকে খুশি রেখে বেপরোয়া মিয়ানমার
অবাক হওয়ার কিছু নেই যে, মিয়ানমারের সামরিক সরকার মূলত রাশিয়া ও চীনের সমর্থন-সহযোগিতার ওপর দাঁড়িয়ে। দুই দেশের কাছ থেকেই সেখানকার সামরিক জান্তা পর্যাপ্ত সুরক্ষা পাচ্ছে। বিষয়টি সুস্পষ্ট হয়েছে জাতিসংঘের একটি প্রতিবেদনে। যুগান্তকারী ওই প্রতিবেদনে বিশদভাবে বলা হয়েছে, চীন ও রাশিয়া থেকে কী পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ ইতোমধ্যে মিয়ানমারে স্থানান্তরিত হয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে দীর্ঘকাল ধরে সামরিক শাসন চলছে; মাঝখানে বিজলির চমকের মতো কিছুদিন গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা থাকলেও বাকি বিশ্ব থেকে সার্বিক বিচ্ছিন্নতাই দেশটির ললাট লিখন। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও দেশটির প্রতি বরাবর উদাসীন থেকেছে। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে বর্তমান জেনারেলরা ক্ষমতায় আসার আগেও মিয়ানমারের জান্তাচক্র জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সমালোচনা থেকে সুরক্ষা পেয়ে আসছে।