পুঁজি ও মেধার পাচার

বিডি নিউজ ২৪ শিশির ভট্টাচার্য্য প্রকাশিত: ২১ মার্চ ২০২৩, ১৬:২৬

ভূমিকম্প হলে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র প্রাণী, যেমন পিঁপড়া, মৌমাছি ইত্যাদি নাকি আগেভাগে টের পেয়ে যায়। জাহাজ ডুবতে শুরু করলে ইঁদুরগুলো নাকি আগে জলে লাফিয়ে পড়ে। একটি দেশ যখন বাস-অযোগ্য হতে শুরু করে, সুশাসনের অভাব কিংবা অন্য কোনো কারণে, সেটা সবচেয়ে আগে টের পায় নারী, শিশু এবং সংখ্যালঘুরা।


বিখ্যাত আলুর মড়কের (১৮৪৮-১৮৫২) পর আয়ারল্যান্ডের লোকজন অভিবাসী হয়েছিল আমেরিকা-কানাডায়। ‘ম্যাক’ দিয়ে শুরু যত নাম দেখবেন এখানে, ম্যাকডোনাল্ড, ম্যাকগিল...সব আইরিশ। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুর একাংশ পূর্ববঙ্গ ত্যাগ করে চলে যাচ্ছে পঞ্চাশের দশক থেকে। শুনেছি ইসমাইলী, আহমদীয়া, বোম্বাইয়া ইত্যাদি মুসলমান সম্প্রদায়ও দেশত্যাগ করেছে। আশির দশকেও আমি চট্টগ্রামে বোম্বাইয়া দোকানে চানাচুর-বিস্কিট কিনেছি। ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় বড় ডাইং-ক্লিনিং, চীনা রেস্তোঁরা চালাত চীনারা, কোথায় তারা এখন? না, সবাই মরে যায়নি, দেশ ছেড়ে গেছে। বাংলাভাষী ঢাকাইয়া চীনাদের সঙ্গে বিদেশে আমার দেখা হয়েছে। গারো, চাকমা ইত্যাদি নৃগোষ্ঠীদের বড় বড় পাড়া গঠিত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া-কানাডা এবং অন্যত্র।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও