স্বতন্ত্র পরিচালকরা কি হতে পারবেন ব্যাংকের রক্ষাকবচ

দৈনিক আমাদের সময় মাহফুজুর রহমান প্রকাশিত: ১৮ মার্চ ২০২৩, ১৫:৩০

বাংলাদেশে ব্যাংক পরিচালনার পদ্ধতি নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থাসহ এ বিষয়ক চিন্তাবিদরা সন্তুষ্ট নন, এ কথা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন ব্যাংকে পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও পরিচালকরা কর্তৃক নয়ছয় করার নানা ধরনের তথ্য বিভিন্ন সময়ে পত্রিকান্তরে প্রকাশিত হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের পরিচালকদের স্বেচ্ছাচারী ও বিধিবহির্ভূত মনোভাব ব্যাংকগুলোকে লোকসানের মুখে ফেলেছে এবং কোনো কোনোটির অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।


সমস্যা যখন পাকাপোক্ত রূপ নিয়েছে তখন নিয়ন্ত্রক সংস্থাও অনেকটা বাধ্য হয়ে মুখ খুলতে শুরু করেছে। একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও পরিচালকদের সভায় যখন বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক গৃহীতব্য জটিল কোনো সিদ্ধান্ত নিজেরাই গ্রহণ করে সেখানে উপস্থিত গভর্নর সমীপে তা বুঝিয়ে দেওয়া হয় এবং পরদিন কোনোরূপ গবেষণা ছাড়া হুবহু হোটেলে গৃহীত সিদ্ধান্ত মোতাবেক সার্কুলার জারি করা হয় তখনই রেগুলেটরের মর্যাদা ধুলোয় লুটিয়ে পড়েছিল- এ কথা সবাই জানেন। এ ধরনের গৃহপালিত রেগুলেটরকে হাতে পেয়ে ব্যাংকের পরিচালকরা ‘যেমন খুশি তেমন করো’ পদ্ধতিতে ব্যাংক চালিয়েছেন। আর এরই ফলে ব্যাংক পরিচালনা নিয়ে কর্তৃপক্ষকে নানা বিষয় ভাবতে হচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও