You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ব্যক্তি খাতে দেওয়া ঋণের অর্থও পাচার হচ্ছে

সাম্প্রতিক সময়ে আমদানি ব্যয় অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। এর মধ্যে আমদানি নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকায় ১২টির পরিবর্তে ২৬টি পণ্যকে স্থান দেওয়া এবং ১২৩টি পণ্যের আমদানি শুল্ক ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করা ছিল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এছাড়া কোনো কোনো পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) খোলার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো শতভাগ মার্জিন আরোপ করায় পণ্য আমদানি বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।

সবচেয়ে সমস্যা দেখা দেয় আমদানি পণ্যের ব্যয় মেটানোর জন্য ব্যাংকগুলো প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রার জোগান দিতে পারছিল না। এখনো যে বৈদেশিক মুদ্রার সংকট দূর হয়েছে তা নয়। এসব নানা কারণে পণ্য আমদানি এখন বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে। এরই প্রভাব আমরা লক্ষ্য করছি বিভিন্ন পণ্যের আমদানির ক্ষেত্রে। পণ্য আমদানির আড়ালে একশ্রেণির ব্যবসায়ী দেশ থেকে ব্যাপক হারে অর্থ পাচার করছে। এতে পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন