You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিচ্ছিন্নতা এবং বৈষম্য

আমাদের শৈশব-কৈশোর এমনকি যৌবনের শুরুতে আমরা বাড়িতে বেড়ে উঠেছি। বাড়ি বলতে উঠোন-আঙিনা, গাছ-গাছালি, ঘর ছাড়াও খোলা পরিসর বেষ্টিত ছিল আমাদের বাড়িগুলো। অনেক বাড়িতে কুয়োও ছিল, এই ঢাকা শহরে। বাড়ির উঠোনে শৈশব, কৈশোরে খেলাধুলা করার যথেষ্ট খোলা জায়গাও প্রায় বাড়িতেই ছিল। বাড়ির ওই ধারণা লুপ্ত হয়ে বাড়ি ফ্ল্যাটে পরিণত হয়ে গেছে। এখন আর ঢাকা শহরে বাড়ি খুঁজে পাওয়া যায় না। পেলেও নগণ্য।

পাকিস্তানি আমলে ফ্ল্যাটে বসবাসের বিষয়ে সর্বপ্রথম জেনেছিলাম যুক্তরাজ্য প্রত্যাগত আমার নিকট-আত্মীয়ের কাছে। শুনে হতবাক ও বিস্মিত হয়েছিলাম। সেখানে কেউ বাড়ি কেনে না। ছাদ কিনে ফ্ল্যাট নির্মাণ করে। কিংবা তৈরি করা ফ্ল্যাট কেনে। উঠোন-আঙিনা বলে কিছু নেই। চার দেয়ালে ঘেরা দুই-তিনটি থাকার ঘরসহ বসবাসের সব উপকরণ ফ্ল্যাটে মজুদ থাকে। বিশাল উঁচু বিল্ডিংয়ের প্রতি ফ্লোরে (তলায়) চার-ছয়টা পৃথক-পৃথক ফ্ল্যাটে পৃথক-পৃথক পরিবার বসবাস করে। আন্ডারগ্রাউন্ডে গাড়ির গ্যারেজ। এভাবে বন্দিদশায় মানুষ কীভাবে বসবাস করে? এই ভাবনার ক‚লকিনারা তখন খুঁজে পাইনি। ফ্ল্যাটে বসবাসের বিষয়টি তখন বেশ ভাবিয়ে তুলেছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন