কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

গোল্ডেন বুটে হেফাজত, নতুন বলে জামায়াত

দেশ রূপান্তর মোস্তফা কামাল প্রকাশিত: ২০ ডিসেম্বর ২০২২, ১০:২৬

কাতার বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন না হলেও গোল্ডেন বুটটি গেছে ফ্রান্সের ঘরে। আর গোল্ডেন বল চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার। অন্যদিকে, বাংলাদেশে অরাজনৈতিক পরিচয়ের হেফাজতে ইসলাম রাজনীতির মাঠে ঘুরছে ‘গোল্ডেন বুট’ নিয়ে। রাজনীতির ভোটের মাঠে সবদিকে বিচরণ তাদের। কদর-সমাদরও মিলছে। দৃশ্যত হেফাজত সরকারের কব্জায়। কিন্তু বোঝা যাচ্ছে ভেতরে-ভেতরে তাদের সংযোগ আরও নানান দিকে। সরকারের সঙ্গে বোঝাপড়ায় সাড়ে আট বছর পর রাজধানীতে শোডাউন করেছে হেফাজত। রাজকীয় হালে ওলামা-মাশায়েখ সম্মেলন করেছে মহানগর নাট্যমঞ্চে। ১৭ ডিসেম্বর শনিবার শীতের সকালে শুরু হওয়া সম্মেলনে সারা দেশ থেকে জড়ো করা হয় তাদের নেতাকর্মীদের। হেফাজতের ভাষায় তারা দেশের শীর্ষ আলেম, ওলামা, মাশায়েখ।


সম্মেলন থেকে বিকেলে হেফাজত নেতারা চলে যান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গণভবনে। কারাবন্দি নেতাদের মুক্তিসহ ৭ দফা দাবি আছে তাদের। এ সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের খবরটি গণমাধ্যম জেনেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বরাতে। তিনি জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী হেফাজত নেতাদের কথা দিয়েছেন তাদের যৌক্তিক দাবিগুলো মেনে নেবেন বলে। হেফাজতের দাবির যুক্তি-অযুক্তি বরাবরই আপেক্ষিক। যাহা যৌক্তিক, তাহাই অযৌক্তিক। পক্ষে বা অনুকূলে থাকলে তারা ইসলামের ‘প্রকৃত সেবক’। তাদের দাবিও যৌক্তিক। আর বিপক্ষে অবস্থান নিলে তারা জঙ্গি, স্বাধীনতার দুশমন, তেঁতুল হুজুর ইত্যাদি। তখন তাদের দাবিও অযৌক্তিক। অন্তত ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, বিরোধী মতের বিএনপি ও জাতীয় পার্টির ক্ষেত্রে হেফাজতের মানদণ্ড এ রকমই।


বাংলাদেশে ইসলামপন্থি আরেক শক্তি স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতের এখন দৃশ্যত দুর্দিন। তারা নিজেদের অরাজনৈতিক দাবি করে না। পরিচয় দেয় ‘আল্লাহর আইন কায়েমকারী’ দল হিসেবে। আল্লাহর আইন কায়েমের লক্ষ্যে তারা ‘সৎ লোকের শাসন’ চাই সেøাগান দেয়। যদিও হালে সেøাগান তোলার শক্তিই নেই। রাজনীতিতে নিষিদ্ধ না হলেও নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধন নেই তাদের। ‘ফিটনেস সনদ’ না থাকলেও এক ধরনের ‘রুট পারমিট’ নিয়ে রাজনীতির মাঠে চলাচলকারী এ দলটির পায়েও বল আছে। তিন-চারটি উইংয়ে খেলছে জামায়াত। বিএনপির সঙ্গে নেই, আবার আছেও। নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধন পেতে সরকারি মহলের সঙ্গে দেন-দরবার করছে। নিজ নামে সামনে না থেকে ‘আমার বাংলাদেশ’‘এবি’ পার্টি এবং ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি’ ‘বিডিপি’ নতুন দুটি নামে নিবন্ধনের আবেদনও করে রেখেছে কমিশনে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও