শীতে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় করণীয়

ঢাকা পোষ্ট আনোয়ার খসরু পারভেজ প্রকাশিত: ১৫ ডিসেম্বর ২০২২, ১২:৪৯

শীতের সময় অসুখ-বিসুখ বাড়ে না; বরং কিছু কিছু রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তাই তীব্র শীত আসার আগেই কিছু রোগের প্রকোপ ঠেকাতে সতর্ক থাকা ভালো। প্রয়োজন কিছুটা বাড়তি সচেতনতা।


শীতে প্রধানত বাড়ে শ্বাসতন্ত্রের রোগ। যদিও এসব রোগের প্রধান কারণ ভাইরাস, তবু তাপমাত্রার সঙ্গে এর সম্পর্ক রয়েছে। শীতে বাতাসের তাপমাত্রা কমার সঙ্গে আর্দ্রতাও কমে যায়, যা শ্বাসনালির স্বাভাবিক কর্মপ্রক্রিয়া বিঘ্নিত করে ভাইরাসের আক্রমণ সহজ করে। শুষ্ক আবহাওয়া বাতাসে ভাইরাস ছড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া ধুলাবালির পরিমাণ বেড়ে যায়। ঠাণ্ডা, শুষ্ক বাতাস হাঁপানি রোগীর শ্বাসনালি সরু করে দেয়, ফলে হাঁপানির টান বাড়ে।


সর্দি কাশি


শীতের শুরু ও শেষে বিশেষত ঋতু বদলে সাধারণ ঠাণ্ডাজনিত সর্দি-কাশি সবারই হয়ে থাকে। চিকিৎসকদের কাছে তা ‘কমন কোল্ড’ হিসেবে পরিচিত। দুইশ’র বেশি ভিন্ন ভিন্ন ভাইরাস সর্দি-জ্বরে ভোগাতে পারে। এই রোগের শুরুতে গলা ব্যথা করে, গলায় খুসখুস ভাব ও শুকনা কাশি দেখা দেয়, নাক বন্ধ হয়ে যায়, নাক দিয়ে অনবরত পানি ঝরতে থাকে এবং ঘন ঘন হাঁচি আসে।


ইনফ্লুয়েঞ্জা


শীতে ইনফ্লুয়েঞ্জাও বেশি মাত্রায় দেখা যায়। এই রোগ মূলত ভাইরাসজনিত। ঠাণ্ডার অন্যান্য উপসর্গ ছাড়াও এই রোগের ক্ষেত্রে জ্বর ও কাশি খুব বেশি হয় এবং শ্বাসকষ্ট হতে পারে। সর্দি-কাশি-জ্বর, ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রতিরোধে করণীয় হলো—সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত হলে অন্যদের সঙ্গে, বিশেষ করে শিশুদের সঙ্গে মেলামেশায় সতর্কতা অবলম্বন করুন।


নিউমোনিয়া


এটি একটা মারাত্মক অসুখ। এই রোগে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি বাড়ে নবজাতক, শিশু, বৃদ্ধ, হাঁপানি রোগী ও ধূমপায়ীদের। পৃথিবীব্যাপী পাঁচ বছরের নিচের শিশুমৃত্যুর অন্যতম কারণ নিউমোনিয়া।


বাংলাদেশেও শিশুমৃত্যুর প্রধান কারণ এই রোগ। যদিও এটি প্রতিরোধযোগ্য এবং চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময়যোগ্য একটি রোগ, তথাপিও মৃদু বা হালকা নিউমোনিয়া থেকে জীবনহানিও হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও