কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বই ছেপে দেউলিয়া

www.ajkerpatrika.com সাজিদ মোহন প্রকাশিত: ২৯ নভেম্বর ২০২২, ১০:৩১

বাংলাদেশের অন্যতম মুদ্রণ সংস্থা অনন্যা প্রকাশনীর কর্ণধার মনিরুল ইসলাম ফেসবুকে লিখেছেন, ‘কাগজের অত্যধিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে অনন্যা এবারের বইমেলায় নতুন বই প্রকাশ করতে পারছে না। এ জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’


কিছুদিন আগে ছোট-বড়-মাঝারি মিলিয়ে অন্তত ৫০ জন লেখক-প্রকাশক কাগজের অত্যধিক দাম বাড়ার কারণে আসন্ন বইমেলায় বইয়ের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।


গত বছর ‘মহাভারতের গল্প’ নামে একটি পাণ্ডুলিপি তৈরি করেছিলাম। চমৎকার প্রচ্ছদও এঁকে দিয়েছিলেন সব্যসাচী মিস্ত্রী। এমন সময় ভর করল আলস্য। প্রকাশক বারবার ফোন দিলেন পাণ্ডুলিপির জন্য। বললাম, আরও ঠিকঠাক করে আগামী বছর দেব। পাণ্ডুলিপি এবার ঠিকঠাক। আকারে-ইঙ্গিতে জানালাম প্রকাশককে। শুনেও না শোনার ভান করলেন তিনি।


কয়েক দিন আগে একটি প্রতিবেদন দেখলাম। সেখানে বলা হয়েছে, দেশের বিভিন্ন কোম্পানির মিলে উৎপাদিত সৃজনশীল প্রকাশনাগুলোর অন্যতম প্রধান উপকরণ ‘প্রিন্টিং পেপার’-এর দাম কয়েক মাসে দ্বিগুণ হারে বেড়ে গেছে। প্রকাশনায় সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন ৮০ গ্রামের প্রিন্টিং পেপারের দাম দুই মাসে প্রতি রিমে প্রায় এক হাজার টাকা বেড়েছে। বছরের শুরুতে যে কাগজ খুচরায় বিক্রি হতো ১ হাজার ৮০০ টাকা রিম, সেই একই কাগজ বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৭০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত। শুধু কাগজের দামই নয়, বোর্ড পেপার, কালি, প্লেট, বাঁধাইয়ের দামও বেড়ে গেছে। কয়েক মাসে কালির দাম বেড়েছে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ।কভার বাঁধাইয়ের বোর্ডের দাম বেড়েছে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ।


১০ ফর্মার একটি বইয়ের ৫০০ কপির সংস্করণে যেখানে মানভেদে আগে উৎপাদন খরচ পড়ত ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকার মতো, এখন সেই বই ন্যূনতম মানের কাগজে ছাপাতেই সব মিলিয়ে খরচ পড়বে ৩৫-৪০ হাজার টাকার বেশি। ১০০ গ্রামের কাগজে প্রিন্ট করলে এই খরচ ৫০ হাজার টাকার কাছাকাছি চলে যাবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও