শীতে শিশুর অসুখ-বিসুখ

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ১৩ নভেম্বর ২০২২, ১৯:৩১

শীতের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে একটু একটু করে। ধোঁয়া ওঠা পিঠাপুলি আর খেজুর গুড়ের পাশাপাশি শীতকালের শুষ্ক জীর্ণ প্রকৃতির বিরূপ চিত্র মনকে মলিন করে তোলে। সেই সঙ্গে ওত পেতে থাকা নানা রকম অসুখ-বিসুখের পূর্বাভাস একধরনের অস্থিরতাও তৈরি করে; বিশেষ করে ছোট্ট সোনামণিদের অসুখ-বিসুখ নিয়ে মা-বাব এবং পরিবারের অন্যরা বেশ দুশ্চিন্তায় ভুগতে থাকেন এ সময়।


যেসব রোগ হয়ে থাকে 


শীতে সাধারণ সর্দিজ্বরের পাশাপাশি শিশুরা ব্রঙ্কিওলাইটিস, নিউমোনিয়াসহ নানা রকম শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগে ভুগতে থাকে। এ সময় বেড়ে যায় অ্যাজমার ভোগান্তি।


সঙ্গে টনসিলাইটিস, সাইনোসাইটিস এবং পেটের বিভিন্ন ধরনের অসুখের প্রাদুর্ভাবও দেখা যায়।


শিশুদের, বিশেষ করে পাঁচ বছরের নিচের শিশুদের শ্বাসনালি বেশ সংবেদনশীল থাকে। নাক থেকে শুরু করে পুরো শ্বাসনালির ভেতর একটি নরম পর্দা দিয়ে আবৃত থাকে। বাতাসের তাপমাত্রার সামান্য পরিবর্তন কিংবা ধুলাবালি বা জীবাণুর সংস্পর্শে খুব সহজে এই নরম পর্দায় প্রদাহ তৈরি হয়। শ্বাসের পথ সরু হয়ে যায়, কখনো কখনো ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে তরল পদার্থের নিঃসরণ ও প্রদাহ বেড়ে যায়, যা ব্রঙ্কিওলাইটিস বা নিউমোনিয়ায় রূপ নিতে পারে।


নবজাতকদের এ সময় প্রায়ই নাক বন্ধ থাকে, ঘড় ঘড় আওয়াজ হয়, বুকের দুধ খেতে কষ্ট হয় এবং তারা মুখ দিয়ে শ্বাস নিতে থাকে। দেখে মনে হয় শ্বাসকষ্ট হচ্ছে।


এ অবস্থায় যা করতে হবে:


স্যালাইন ড্রপ ঘন ঘন নাকে দিয়ে নাক পরিষ্কার রাখতে হবে। তাতে সহজে শিশুর কষ্ট কমানো সম্ভব।তবে কিছু উপসর্গ থাকলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।



  • শান্ত এবং নাক পরিষ্কার থাকা অবস্থায় যদি

  • দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে থাকে।

  • বুকের পাঁজর কিংবা খাঁচা গর্তে ঢুকে যায়।

  • নিস্তেজ হয়ে পড়ে।

  • বুকের দুধ টেনে খেতে পারে না।

  • প্রস্রাব কমে যায়।

  • শরীর ঠান্ডা হয়ে যায় কিংবা জ্বর আসে।

  • শরীরের রং পরিবর্তন হয়ে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও