স্ট্রেসফুল চাকরি ছাড়া ধূমপান ছাড়ার মতোই আয়ু বাড়ায়

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১৬ জুলাই ২০২৫, ২০:১৩

চাকরি শুধু রুটি-রুজির উৎস নয়, এটি সামাজিক পরিচয়েরও গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। আমরা নাম জানার পর পরেই সাধারণত জিজ্ঞেস করি, ‘আপনি কী করেন?’ কিন্তু সেই পেশাটাই যদি আমাদের শরীর ও মনকে ধ্বংস করতে থাকে?


গবেষণা বলছে, অত্যধিক চাপযুক্ত ও বিষাক্ত আফিস কালচার এক সময় শরীর ও মনকে এমনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে যে তা ধীরে ধীরে মৃত্যু পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে।


গবেষণার ভয়াবহ চিত্র


স্ট্যানফোর্ড গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব বিজনেস থেকে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই কর্মক্ষেত্র সম্পর্কিত বিষাক্ত পরিস্থিতির কারণে প্রতি বছর প্রায় ১,২০,০০০ জন মানুষের মৃত্যু ঘটে এবং এটি স্বাস্থ্যসেবার বার্ষিক খরচের পাঁচ থেকে আট শতাংশের জন্য দায়ী।


এত মৃত্যু কীভাবে ঘটছে?


এর জন্য প্রধানত দুটি বিষয় দায়ী–
১. ব্যক্তিগত পরিবেশ: সহকর্মীদের আচরণ, পারস্পরিক সম্পর্ক, কর্মস্থলের ভেতরে সংঘর্ষ, উপহাস বা মানসিক নিপীড়ন।


২. প্রাতিষ্ঠানিক পরিবেশ: কোম্পানির সংস্কৃতি, নিয়মনীতি, অতিরিক্ত সময় কাজের চাপ এবং স্বাধীনতার অভাব।


স্বাস্থ্য ঝুঁকি কেমন?


>> দীর্ঘ সময় কাজ করলে রক্তচাপ বাড়ে, যা থেকে হৃদরোগ, স্ট্রোকের ঝুঁকি তৈরি হয়।


>> মানসিক চাপ এবং ডিপ্রেশনের কারণে ধূমপান, মদ্যপান বা অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাস তৈরি হয়।


>> স্ট্রেস হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে, বিশেষ করে কর্টিসল, যা স্নায়ুতন্ত্রকে অস্থির করে তোলে।


>> ধীরে ধীরে কর্মীর মধ্যে উৎপাদনশীলতা কমে, কর্মজীবনের প্রতি আগ্রহ হারায়, এবং কর্মক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও