আকবর আলি খান ছিলেন বিবেকের কণ্ঠস্বর

বণিক বার্তা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান প্রকাশিত: ২৮ অক্টোবর ২০২২, ০৯:০২

ড. আকবর আলি খানের মৃত্যু হঠাৎ করেই ধাক্কা দিল। দীর্ঘদিন ধরে তার স্বাস্থ্যগত সমস্যা বেড়ে যাচ্ছিল। শত অসুস্থতার মাঝেও তিনি জনসম্মুখে কথা বলার ক্ষেত্রে নির্ভীক ছিলেন। বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুতে নিয়মিত কথা বলে যাচ্ছিলেন। এক্ষেত্রে তার অবস্থান ছিল স্পষ্টভাষী। নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে তিনি সবার দৃষ্টিকে তুলে ধরার প্রয়াস চালিয়েছেন। ভাবি ও প্রিয় কন্যার মৃত্যু তার জীবনে বড় বিয়োগান্তক ঘটনা ছিল। এর সঙ্গে তার বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা তো ছিলই। তার পরও আকবর আলি খানের বিবেকের কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠার বীরত্বপূর্ণ আকাঙ্ক্ষা মোটেও আকস্মিক ছিল না। তিনি বিভিন্ন পেশার মধ্য দিয়ে জীবন অতিবাহিত করেছেন—শিক্ষক, আমলা, মুক্তিযোদ্ধা, নীতিনির্ধারক, লেখক, বুদ্ধিবৃত্তিক ব্যক্তিত্ব। কিন্তু তার দীর্ঘ এবং ঘটনাবহুল জীবনে প্রতিনিয়ত সততার দীপ্ত প্রকাশ, সেবার মনোভাব এবং শেখার জন্য মনোবাসনা ছিল।


আকবর আলি খান ভেতর থেকে জ্ঞানতৃষ্ণা অনুভব করলেও এক্ষেত্রে তিনি বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিলেন না। তার প্রথম দিকের বই ‘ডিসকভারি অব বাংলাদেশ’ তাকে অসংখ্য উপাধী দিয়েছিল। তিনি তার পাণ্ডিত্যপূর্ণ অবস্থানের ক্ষেত্রে খুবই সূক্ষ্ম ছিলেন এবং তার পাঠচর্চা ধরে রাখতে খুব আগ্রহী ছিলেন। আকবর আলি খানের গোঁড়ামিমুক্ত অবস্থান এবং যোগাযোগের ভাষা যার মধ্য দিয়ে তিনি জটিল অর্থনৈতিক ইস্যুকে উত্থাপন এবং বিভিন্ন ধরনের পাঠকের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করেছেন। যা লেখক হিসেবে তাকে সফলতা এনে দিয়েছিল। এটি কোনো বিস্ময়কর ব্যাপার নয় যে ইউপিএল এবং প্রথমা তার বইয়ের নতুন সংস্করণ প্রকাশ এখনো অব্যাহত রেখেছে। তার বইয়ের আগ্রহী পাঠকদের সংখ্যা দিনের পর দিন বেড়েই চলছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও