প্রতিকূলতায়ও কন্যাশিশুদের এগিয়ে চলা

দেশ রূপান্তর নাছিমা আক্তার জলি প্রকাশিত: ০৪ অক্টোবর ২০২২, ০৯:৪৫

প্রতিবারের মতো এবারও মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের যৌথ উদ্যোগে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস উদযাপিত হচ্ছে। ৩০ সেপ্টেম্বর কন্যাশিশু দিবস হলেও এ বছর আজ ৪ অক্টোবর তা কেন্দ্রীয়ভাবে উদযাপিত হচ্ছে। দিবসটি পালনে এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় হলো : ‘সময়ের অঙ্গীকার : কন্যাশিশুর অধিকার’।


বিশ্বের অন্য অনেক দেশের মতো বাংলাদেশের সমাজও প্রধানত পুরুষ-নিয়ন্ত্রিত। পুরুষতান্ত্রিক এ সমাজে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অনাকাক্সিক্ষত হিসেবে বিবেচিত হয় কন্যাশিশুর জন্ম। বিশেষ করে গ্রামীণ সমাজব্যবস্থায়। সেখানে কন্যাশিশুর জন্ম বাড়তি বোঝা হিসেবে বিবেচিত হওয়ার পাশাপাশি তাদের গ্রহণও করা হয় বিরক্তির সঙ্গে। এর পেছনে গতানুগতিক যে দৃষ্টিভঙ্গিটি কাজ করে তা হলো কন্যাশিশুরা পরিবারের অর্থ উপার্জনকারী কেউ নয়। তাই তাদের শিক্ষা ও কর্মদক্ষতা বাড়ানো অপ্রয়োজনীয়। নেতিবাচক এ দৃষ্টিভঙ্গির কারণে অধিকাংশ সময় তাদের শিক্ষাকে ব্যাহত করে অল্প বয়সেই বিয়ে দেওয়া হয়, কিংবা লাগিয়ে দেওয়া হয় গৃহস্থালির কাজে। ফলে শিক্ষিত, সচেতন, কর্মদক্ষ এবং একজন পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে বেড়ে ওঠার সুযোগ থেকে অনেকাংশেই বঞ্চিত হয় কন্যাশিশুরা। বৈষম্যমূলক সমাজে এবং পরিবারে জন্ম নেওয়া কন্যাশিশুর ভাগ্যে পরিবার থেকেই শুরু হয় শারীরিক, মানসিক ও যৌন নির্যাতন। ধর্ষণ, অ্যাসিড নিক্ষেপ, পাচার, যৌতুকের দায়ে নির্যাতন, হত্যা ইত্যাদি প্রতিনিয়ত ঘটেই চলেছে কন্যাশিশুদের জীবনে। কন্যাশিশু নিয়ে বিভিন্ন সংস্থার পরিসংখ্যান নিঃসন্দেহে প্রমাণ করে যে, আমরা ভয়াবহ এক বাস্তবতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আরেকটি বিষয় এ মুহূর্তে খুবই গুরুত্বপূর্ণ, আর তা হলো কন্যাশিশুর নিরাপত্তার অভাব, তাদের প্রতি যৌন নিগ্রহ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও