কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

কেমন হবে জাতীয় সরকার এবং দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ?

বাংলা ট্রিবিউন রুমিন ফারহানা প্রকাশিত: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২, ২২:০১

বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করে যাচ্ছে। এছাড়াও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি ইত্যাদির প্রতিবাদে এক মাস ধরে জেলায় জেলায় বিক্ষোভ-সমাবেশ করছে বিএনপি। এই কর্মসূচিতে সহিংসতায় প্রাণ গেছে বিএনপির চার জন কর্মীর, আহত হয়েছে অসংখ্য, আবার মামলা হয়েছে বিএনপির কর্মীদের বিরুদ্ধেই। সরকারের তরফ থেকে একদিকে যেমন বলা হয়েছে আন্দোলনে কোনও বাধা দেওয়া হবে না, অন্যদিকে তেমনি উসকানিও থেমে নেই। সরকারের দায়িত্বশীল মহল থেকে হরহামেশাই বলা হচ্ছে, বিএনপিকে কী করে গর্তে ঢুকাতে হয় সেটা জানা আছে কিংবা যুবলীগ মাঠে থেকে প্রতিহত করবে ইত্যাদি। এই ধরনের হাঁকডাক, উত্তর প্রত্যুত্তর অনিবার্য সংঘাতেরই ইঙ্গিত দেয়।


বিএনপির মিডিয়া সেল বিভাগীয় শহরগুলোতে আয়োজন করছে সুধী সমাবেশের। বিষয় খুব পরিষ্কার। একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি ক্ষমতায় এলে এ দেশের রাষ্ট্র কাঠামোয় যে মৌলিক পরিবর্তন আনবে, তার আলোকে আলোচনা। বিএনপি ইতোমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে, রাষ্ট্র পরিচালনার ভার পেলে বিএনপি জাতীয় সরকার গঠন করবে এবং সংসদ হবে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট।


নির্বাচনোত্তর জাতীয় সরকারের ধারণাটি নতুন। অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন নির্বাচনের আগে আগে জাতীয় সরকারের ধারণা একরকম কিন্তু নির্বাচনোত্তর জাতীয় সরকার কেমন হবে? সেই বিষয়েই রাজনৈতিক দল, সুধী সমাজের সাথে দফায় দফায় আলোচনা, মতবিনিময় করছে বিএনপি।


জাতীয় সরকারের নতুন ধারণা সামনে রেখে সরকারবিরোধী সব দল-মতকে সঙ্গে নিয়ে একটি বৃহত্তর ঐক্য গড়তে চাইছে বিএনপি। বিএনপি মনে করে, গত ১০ বছরে দেশের সমাজ ও মূল্যবোধের মারাত্মক অবনতি হয়েছে। গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এ অবস্থায় সমাজ, আইনশৃঙ্খলা, সংবিধানের মৌলিক পরিবর্তন কেবল ক্ষমতার পরিবর্তন হলেই চলবে না; এসবের বড় আঙ্গিকে মেরামত করতে হবে। রাষ্ট্র মেরামতের লক্ষ্যে তাই সব দেশপ্রেমিক ও গণতান্ত্রিক শক্তির মধ্যে ঐকমত্য তৈরি করা জরুরি।  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও