'স্বীয় জিহ্বা শাসনে' রাখার দিন কি তবে শেষ!

বিডি নিউজ ২৪ অজয় দাশগুপ্ত প্রকাশিত: ২২ আগস্ট ২০২২, ১৫:২৯

কথায় বলে, 'স্বীয় জিহ্বাকে শাসনে রাখিবে'। ছেলেবেলায় এই প্রবাদ বাক্য পড়ে বড় হওয়া বাঙালি- এখন তা ভুলে গেছে। যার পদ-পদবী যতো বড়, তার জিভ ততো সংযত হলেই মঙ্গল। কিন্তু আমাদের সমাজে এখন আর কেউ তা মানেন না। এই মানা না মানা ব্যক্তিগত বিষয় হলেও, এর প্রভাব কিন্তু ব্যক্তিপর্যায়ে সীমাবদ্ধ থাকে না।


পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলে যে পদ প্রতিবেশী দেশে তার নাম ‘বিদেশ মন্ত্রক’। ওই পদবীটাই আমার কাছে যুক্তিযুক্ত মনে হয়। পররাষ্ট্র ব্যাপক অর্থে প্রচলিত হলেও ইংরেজি ‘ফরেন অ্যাফেয়ার্স’ এর সাথে এটি যায় না। এই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আর মন্ত্রী সবিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখা দরকার, আমরা সবে ডানা মেলতে শুরু করেছি। আমাদের ভিত্তি যখন ধীরে ধীরে মজবুতের পথে, তখন এমন পদে আসীন মানুষটি হবার কথা চৌকস বিজ্ঞ আর প্রমিতভাষী।


ভাষা যে কি সংঘাতিক একটা বিষয় আর মুখের কথা যে কতোটা গুরুত্বপূর্ণ বা আত্মঘাতী হতে পারে, তা বুঝিয়ে বলার দরকার পড়ে না। আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আজকাল প্রায়ই সংবাদ শিরোনামে পরিণত হচ্ছেন সেই ভাষার জন্যই। এই প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে আমি একাত্তরের কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। সে সময়কাল এখন অনেকের চোখে কেবলই অতীত। আর সরকারি দলের একতরফা ইতিহাসের ঠেলায় এর গুরুত্ব প্রায় শূন্যের কোঠায় । কিন্তু ওই বীজতলাই আমাদের ভিত্তি। সে সময়কার নবীন রাষ্ট্র বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ছিল নাজুক। যুক্তরাষ্ট্র আমাদের ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে উপহাস করতো। ইউরোপে বিশেষত পশ্চিম ইউরোপে ফ্রান্স বাদে মিত্র নেই বললেই চলে। সেই সময় আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা কেউ এবং আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি বেফাঁস কথা বললেই তা বারুদ হয়ে উঠতে পারতো। কিন্তু তারা পূর্ব অভিজ্ঞতার অভাব থাকার পরও কী দারুণভাবে সবকিছু ম্যানেজ করেছিলেন। এমন একটা গল্প আছে ফারুক চৌধুরীর লেখায় ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও