ইভিএমের অন্ধকার ভূত ও ভবিষ্যৎ
জাতীয় বা স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ভোট গ্রহণে ইভিএম তথা ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ব্যবহারের মাধ্যমে যে 'কারসাজি' করা সম্ভব- সেটা এখন ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরাই বুক ফুলিয়ে বলছেন। এমন 'বিব্রতকর' পরিস্থিতির জের ধরে সর্বশেষ পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর-তাঁতেরকাঠি ইউনিয়ন পরিষদের উপনির্বাচনই স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
এর আগে গত ১৫ জুন অনুষ্ঠিত কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও ইভিএম নিয়ে যথেষ্ট জল ঘোলা হয়েছে। সম্পূর্ণভাবে ইভিএমে গৃহীত ওই নির্বাচনে নাটকীয়ভাবে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আরফানুল হক রিফাতকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। গত দুই মেয়াদে সেখানে বিএনপি মনোনীত মেয়র এবং এবার দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নির্বাচন করায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত মনিরুল হক সাক্কু অল্প ব্যবধানে হারেন। কুমিল্লার নির্বাচন নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে, যা খতিয়ে দেখা দরকার। বিশেষত ইভিএম নিয়ে ওঠা প্রশ্নগুলো।