You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অপার সম্ভাবনাময় চামড়া শিল্প ও কিছু কথা

সরকারের নির্ধারিত দাম অনুযায়ী ট্যানারি ব্যবসায়ীরা এবার ঢাকায় প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দাম ৪৭ থেকে ৫২ টাকা, খাসির চামড়া গতবারের চেয়ে তিন টাকা বাড়িয়ে ১৮ থেকে ২১ টাকা এবং বকরির চামড়া ১২ থেকে ১৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে তা দেখা যায়নি। দেখা যায় দেশের বিভিন্ন স্থানে গরুর চামড়া বিক্রি হয়েছে ১০০ থেকে ৫০০ টাকায়।

তবে বিশেষ ক্ষেত্রে এক হাজার টাকায় চামড়া বিক্রির সংবাদও পাওয়া গেছে। গত পাঁচ বছরে চামড়ার দাম কমেছে অর্ধেক। যদিও এ বছর চামড়ার দাম কিছুটা বৃদ্ধি করা হয়েছে কিন্তু নির্ধারিত মূল্যে ক্রেতারা চামড়া ক্রয় করতে দেখা যায়নি। ১০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যেই চামড়া বিক্রি করতে হয়েছে। ক্রেতাদের কাছে শুনতে হয় চামড়া কিনে নাকি তাদের লাভ হয়না বরং ক্ষতি হয়। অপর দিকে চামড়া এবং চামড়াজাত সব পণ্যের দাম বেড়েছে কয়েকগুণ। প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে কাঁচা চামড়ার দাম কমছে কেন, সেই উত্তর মিলছে না কোথাও। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যে আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের চাহিদা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ইউরোপ আমেরিকায় যাচ্ছে বাংলাদেশের জুতা ও চামড়াজাত পণ্য। এতে সামান্যতম সন্দেহ নেই যে, বাংলাদেশের জন্য চামড়া শিল্প অত্যন্ত সম্ভাবনাময় একটি খাত, যা সুষ্ঠু পরিচালনা ও যথাযথ উদ্যোগের মাধ্যমে এগিয়ে নিতে পারলে জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, বিপুল সম্ভাবনা থাকার পরও এ খাতের বিকাশ সঠিকভাবে হচ্ছে না। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন