‘ধর্মানুভূতিতে আঘাত’: ভয়ের সংস্কৃতি প্রভাব ফেলছে শ্রেণিকক্ষে

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৯ জুন ২০২২, ০১:৪৪

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে শিক্ষক হেনস্তার যেসব ঘটনা ঘটছে, তাতে শ্রেণিকক্ষে স্বাভাবিক পাঠদানে চাপ তৈরি হওয়ার কথা জানাচ্ছেন শিক্ষকরা; ‘অপমান এড়াতে’ ভয় নিয়েই যাচ্ছেন ক্লাসে।


আলোড়ন তৈরি করা সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনার পর শিক্ষক ও বিশিষ্ট নাগরিকরা মনে করছেন, স্থানীয় বিরোধসহ অন্যান্য ঘটনাকে ‘ধর্মীয় রঙ’ দিয়ে শিক্ষকদের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।


‘ভয়ের সংস্কৃতি’ তৈরি করা এসব ঘটনা ঠেকাতে রাষ্ট্রকে কঠোর হতে বলছেন তারা। পরিস্থিতি সামলাতে দ্রুত প্রশাসনিক ব্যবস্থার পাশাপাশি সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিরোধের তাগিদও এসেছে।


বিষয়গুলো বেশ কিছুদিন ধরে আলোচনায় থাকলেও ঘটনার পেছনে জড়িতদের ‘সামনে না আনায়’ এসব বন্ধ হচ্ছে না বলে মনে করেন তারা।


শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা দেশজুড়ে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংখ্যালঘু শিক্ষকদের হেনস্তা করার ঘটনাগুলোকে ‘সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।


বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, নড়াইলে একজন অধ্যক্ষকে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পুলিশের উপস্থিতিতে গলায় জুতার মালা পরানো তেমনই একটি ঘটনা।


ধর্মীয় সংখ্যালঘু শিক্ষকদের নির্যাতনের এমন ঘটনা নতুন নয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাদের বিরুদ্ধে ইসলাম ধর্ম অবমাননার অভিযোগ এনে অপদস্ত করা হয়।


নারায়ণগঞ্জে ২০১৬ সালে এমনই এক নির্যাতনের শিকার বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শ্যামল কান্তি ভক্তের দাবি, তার সাথে যা হয়েছিল তা ‘পরিকল্পিতভাবেই’ হয়েছে। দেশজুড়ে এমন আরও ঘটনা ঘটছে, যা বন্ধে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বিশেষ ভূমিকা নেওয়া উচিত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও