কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


স্মুদির শীতলপাটি

গরমকাল মানেই ঠান্ডা পানীয়ের অবিরাম হাতছানি! বাজারচলতি সফ্ট ড্রিঙ্কসের কুপ্রভাব জানা সত্ত্বেও লোভ সংবরণ করা কঠিন। গরমে তৃষ্ণা ও স্বাদ, পুষ্টি এবং ইচ্ছের মেলবন্ধন ঘটতে পারে স্মুদির চুমুকে। রেস্তরাঁর বাহারি স্মুদিতে অনেক বেশি পরিমাণে চিনি, ফ্রুট জুস বা সিরাপ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে চাইলে বাড়িতে নানা স্বাদের স্মুদি বানিয়ে ফেলা যায়। এতে পুষ্টিগুণও অটুট থাকে। গরমের দিনে কাজের জায়গায় বা অন্যত্র ফ্লাস্ক বা বোতলে করে স্মুদি নিয়ে যাওয়া অসুবিধের নয়।

স্মুদির পুষ্টিগুণ

* ডায়াটিশিয়ান সুর্বণা রায়চৌধুরী এবং প্রিয়া আগরওয়াল একমত, স্মুদির প্রাথমিক কাজ শরীর ঠান্ডা রাখা। বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় এই মরসুমে ঘামের পরিমাণ বাড়ে। তখন শরীরে ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে স্মুদি।

* প্রিয়ার কথায়, ‘‘স্মুদিতে সাধারণত থাকে ঋতুকালীন একটি বা দু’টি ফল, সবুজ আনাজপাতি এবং স্বাদ বাড়ানোর জন্য দই, ক্রিম, আইসক্রিম বা অ্যাভোকাডো দেওয়া যেতে পারে।’’ সুবর্ণা বললেন, ‘‘স্মুদির ক্ষেত্রে কোন ফল বাছা হবে, সেটা নির্ভর করবে ব্যক্তির দৈহিক ওজনের উপরে। ওজন বাড়ানো না কমানো, উদ্দেশ্য অনুযায়ী ছোট এবং প্রাপ্তবয়স্করা স্মুদির উপকরণ বেছে নেবেন।’’ ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রেও ফলের নির্বাচন দেখেবুঝে করতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন