You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শেষ দশক ও উদ্বিগ্নচিত্ত ব্যক্তির দোয়া

আল্লাহতায়ালার বিশেষ কৃপায় আমরা রমজানের নাজাতের দশকের তৃতীয় দিনের রোজা অতিবাহিত করছি। এই দশকে সমগ্র বিশ্বের শান্তির জন্য আমাদেরকে অনেক বেশি আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের দরবারে একান্ত বিনয়ী হয়ে দোয়া করা উচিৎ এবং রাতগুলোকে ইবাদতের মাধ্যমে জাগ্রত রাখা চাই।

পৃথিবীর যে দিকেই তাকাই সর্বত্রই যেন ফেতনা-ফ্যাসাদ-নৈরাজ্য, বিশৃঙ্খলা আর অশান্তি বিরাজ করছে। এই মুহূর্তে আমাদের সকলকে সৃষ্টিকর্তার কাছে অনেক বেশি প্রার্থনা করতে হবে। একমাত্র তিনিই যদি দয়া করেন তাহলে এই বিশৃঙ্খল অবস্থা থেকে আমরা মুক্ত হতে পারি।

এছাড়া পবিত্র রমজান হলো দোয়া কবুলের সর্বোত্তম মাস। তাই নাজাতের এ দিনগুলোতে আমাদেরকে দোয়ার প্রতি বিশেষ দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে হবে।

যে ব্যক্তি প্রকৃত প্রেরণা নিয়ে মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে আল্লাহতায়ালা তাকে কখনও ব্যর্থ হতে দেন না। যেভাবে পবিত্র কুরআনে আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন ‘তোমরা আমাকে ডাক, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব। কিন্তু যারা আমার ইবাদত সম্বন্ধে অহংকার করে, তারা নিশ্চয় লাঞ্ছিত হয়ে জাহান্নামে প্রবেশ করবে’ (সুরা মোমেন, আয়াত: ৬০)।

আবার তিনি বলছেন ‘অথবা কে উদ্বিগ্নচিত্ত ব্যক্তির দোয়া শুনেন যখন সে তার নিকট দোয়া করে এবং তার কষ্ট দূর করে দেন এবং তোমাদেরকে পৃথিবীর উত্তরাধিকারী করে দেন? আল্লাহর সাথে কি অন্য কোন উপাস্য আছে? তোমরা খুব কমই উপদেশ গ্রহণ কর’ (সুরা নামল, আয়াত: ৬২)।

আল্লাহতায়ালা তার বান্দার দোয়া গ্রহণ করার জন্য অধির আগ্রহে অপেক্ষা করেন, কখন তার বান্দা তাকে ডাকবে আর তিনি তা গ্রহণ করবেন এবং তার দুঃখ কষ্ট দূর করবেন। তিনি সবার খুবই নিকটে রয়েছেন, যেভাবে কুরআনে আরো উল্লেখ রয়েছে ‘আর যখন আমার বান্দাগণ আমার সম্বন্ধে তোমাকে জিজ্ঞেস করে, তখন বল, আমি নিকটে আছি। আমি প্রার্থনাকারীর প্রার্থনার উত্তর দেই যখন সে আমার নিকট প্রর্থনা করে। সুতরাং তারা যেন আমার ডাকে সারা দেয় এবং আমার ওপর ঈমান আনে যাতে তারা সঠিক পথ প্রাপ্ত হয়’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৮৬)।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন