You have reached your daily news limit

Please log in to continue


গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি: যা করতে হবে

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় অনুচরদের নারকীয় হত্যাযজ্ঞ বাংলাদেশের জন্ম ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ। ইতিহাসের সেই বেদনাদায়ক অধ্যায়কে স্মরণ করে বাংলাদেশ 'গণহত্যা দিবস' পালন করে ২৫ মার্চ। স্মরণ করে সেই নিষ্ঠুর সময়কে, যখন পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী বর্বরোচিত ও নির্বিচার হত্যাযজ্ঞ, ধর্ষণ, লুণ্ঠন ও অগ্নিসংযোগ করে ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যা করে এবং এক কোটি মানুষকে তাদের ঘরবাড়ি ফেলে ভারতের মাটিতে আশ্রয় নিতে বাধ্য করে।

ইংরেজি 'জেনোসাইড' শব্দটি বাংলায় 'গণহত্যা' হিসেবে স্বীকৃত। যার অর্থ বিশেষ কোনো জনগোষ্ঠী বা ধর্ম-বর্ণ ও বিশ্বাসের মানুষের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত পন্থায় পরিচালিত ব্যাপক হত্যাকাণ্ড, আক্রমণ ও পীড়ন, যা সেই জনগোষ্ঠীকে আংশিক অথবা সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করার লক্ষ্যে পরিচালিত হয়। জাতিসংঘের ১৯৪৯ সালের 'জেনোসাইড কনভেনশন'-এ এই সংজ্ঞা স্বীকৃত। সে কারণে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মাটিতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের স্থানীয় দোসরদের হাতে যে নির্বিচার হত্যাযজ্ঞ ঘটে, তা সব অর্থেই 'গণহত্যা' বা 'জেনোসাইড'। বাংলাদেশের মাটিতে যে হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়, তা ছিল বিংশ শতাব্দীর অন্যতম নৃশংস গণহত্যা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন