কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ইতিহাস বদলে দেওয়া একটি রাজনৈতিক কবিতা

জাগো নিউজ ২৪ প্রণব কুমার পাণ্ডে প্রকাশিত: ০৭ মার্চ ২০২২, ০৯:১৭

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসে ৭ মার্চ একটি অবিস্মরণীয় দিন। এই দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার ঐতিহাসিক ভাষণের মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা সম্পর্কে সঠিক দিকনির্দেশনা প্রদান করেছিলেন। প্রকৃতপক্ষে এই ভাষণের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু অনানুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন এবং দেশের আপামর জনগণকে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য প্রস্তুতির প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে লাখ লাখ জনতার সামনে ঘোষণা করেন যে, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ তার এ ঘোষণার মাধ্যমে প্রকৃতপক্ষে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের গতিপথ সম্পর্কে বিশ্ববাসীর কাছে বার্তা পৌঁছে দেন।


মাথার ওপর কাঠভাঙা রোদ-উত্তাপ, মাথার ওপরে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর হেলিকপ্টার উড়ছে, তবু বাংলার লাখ লাখ জনতা একাত্তরের এই ঐতিহাসিক দিনে রমনার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) অপেক্ষা করছিল তাদের কিংবদন্তি নেতা ও আশা-আকাঙক্ষার প্রতীক-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বক্তব্য শোনার জন্য। সেখানে উপস্থিত জনতাসহ গোটা দেশ তার নির্দেশনার জন্য অপেক্ষা করছিল। তিনি মঞ্চে প্রবেশ করে গণসমুদ্রের দিকে হাত নাড়িয়ে শুরু করলেন “ভাইয়েরা আমার; আজ দুঃখ ভাড়াক্রান্ত হৃদয়ে আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি। আপনারা সবই জানেন এবং বোঝেন। আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় আজ ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, রংপুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে”।


একজন রাষ্ট্রনায়কের বক্তৃতার একটি অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য হলো তিনি বক্তব্যের মাধ্যমে তার অনুসারীদের শুধু ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনাই প্রদান করবেন না বরং তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অনুপ্রাণিত করে। বঙ্গবন্ধু সেই কাজটি করতে পেরেছিলেন।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও