You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সার্চ কমিটি দিয়েই ইসির আস্থা পুনরুদ্ধার শুরু হোক

কে এম নুরুল হুদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন বিদায় নিয়েছে। দেশে দায়িত্বশীল লোকদের দায় অস্বীকারের যে সংস্কৃতি, বিদায়ি নির্বাচন কমিশনও এর বাইরে যেতে পারেনি। আমরা এই কমিশনের অধীনে রেকর্ড পরিমাণ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচন হতে দেখলাম, ভোটারবিহীন নির্বাচন দেখলাম, রক্তক্ষয়ী সংঘাত-সহিংসতা দেখলাম। কোনো কোনো নির্বাচনে ১০ শতাংশ ভোট পড়ার মতো ভোটারদের অনাগ্রহও আমরা প্রত্যক্ষ করেছি।

সবচেয়ে বড় কথা, রাতে ভোট দেওয়ার অভিযোগও এই কমিশনকে বয়ে বেড়াতে হবে। অথচ আইনগত বা নৈতিক—কোনো দিক থেকেই ব্যর্থতার দায় অনুভব করার মানসিকতা এই কমিশনে দেখা যায়নি। আশঙ্কার বিষয় হলো, বিদায়ের সময়ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারের একগুঁয়ে অবস্থান ভবিষ্যতে নির্বাচনী অব্যবস্থাপনাকে আরো উৎসাহিত করতে পারে। এর মধ্যেই নতুন নির্বাচন কমিশন গঠিত হতে যাচ্ছে। আমরা চাই এমন একটা কমিশন হোক, যারা ধ্বংসপ্রাপ্ত নির্বাচনব্যবস্থাকে শক্ত হাতে পুনরুদ্ধার করতে পারবে।

বিদায়ি সিইসি নুরুল হুদা বলেছেন, তাঁরা সম্পূর্ণ সফল। দায়িত্ব পালন নিয়ে তাঁরা মোটেও বিব্রত নন। তাঁদের কাজে দুর্বলতা নেই। কোনো ধরনের ঘাটতি নেই। তাঁরা সাফল্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন ইত্যাদি। কিন্তু নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে তাঁর এই বক্তব্য কেউ বিশ্বাস করবে না। তাঁদের সময়ে অনুষ্ঠিত জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন নিয়ে দেশ-বিদেশে নানা প্রশ্ন আছে। রাজনীতিসচেতন এবং নির্বাচন কমিশনের কার্যপদ্ধতি সম্পর্কে ওয়াকিফহাল কাউকে আমি দেখি না, যাঁরা বলবেন যে এই নির্বাচন কমিশন সফল। আমার কথা হচ্ছে, এই কমিশন যদি তাদের ভুল স্বীকার করত এবং তাঁরা বলতেন যে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে তাঁরা কোন কোন ক্ষেত্রে বাধাপ্রাপ্ত হয়েছেন, তাহলে পরবর্তী কমিশনের জন্য এটা হতে পারত দিকনির্দেশনামূলক। কিন্তু সেটা না করে নিজের অবস্থানে অটল থাকলেন নুরুল হুদা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন