You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অতিমারী ও আমাদের ভেঙে পড়া সামাজিক ব্যবস্থা

ছুটির মৌসুমের ঠিক আগের মুহূর্তে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের বিস্তারে পৃথিবীর অগ্রসর অর্থনীতির দেশগুলোয় আক্রান্ত এবং হাসপাতালে ভর্তি হওয়ায় নতুন ঢেউ তৈরি হয়েছে। এর মাধ্যমে ভ্যাকসিন গ্রহণে দ্বিধার বিষয়ে (কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরাসরি প্রত্যাখ্যান, যেমন সার্বিয়ান টেনিস তারকা নোভাক জোকোভিচ) নতুন করে মনোযোগ আকর্ষিত হয়েছে। ভ্যাকসিন গ্রহণ না করা ব্যক্তিরা অধিক দুর্বল হয়ে পড়ছেন। দুই কিংবা তিন দফার এবং অধিক শক্তিশালী ডোজ ভাবতে বাধ্য করছে যেন বোঝা যায় কতটুকু হলে যথেষ্ট বলা যাবে। আরো খারাপ বিষয় হলো, উন্নয়নশীল দেশের লাখ লাখ লোক এখনো ভ্যাকসিন পায়নি। এটি চলমান আন্তর্জাতিক ব্যবস্থায় একটি বড় ব্যর্থতা।

তীব্র সংকটের এ মুহূর্তে নীতিনির্ধারকদের সাম্প্রতিকতম সমস্যা সমাধানে ঝাঁপিয়ে পড়া প্রয়োজন। সমস্যাটি হলো, ভ্যাকসিন যারা লাভ করেননি, তারা মৃত্যু এবং হাসপাতালে ভর্তির পাশাপাশি ভাইরাস মিউটেশনে সাহায্য করবেন। কিন্তু তার চেয়েও বড় বিষয়, নীতিনির্ধারকদের সমস্যাটির মূলে যেতে হবে। ভ্যাকসিন গ্রহণে দ্বিধা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়; বরং এটি আমাদের যুগের প্রাথমিক ব্যাধিগুলোর লক্ষণ: ভঙ্গুর সামাজিক চুক্তি, যার কারণে বহু দেশে প্রতিষ্ঠানের প্রতি গণমানুষের বিশ্বাস হারিয়ে গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন