‘পেশার ন্যূনতম স্বার্থে সাংবাদিকদের ঐক্য দরকার’
গণমাধ্যম এখন সম্প্রসারিত হয়েছে। সাংবাদিকতার সংজ্ঞাও এখন পরিবর্তিত।এখন বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও অনেক সংবাদ প্রকাশিত হয়।প্রথাগত যে সাংবাদিকতা, বিশেষ করে যে প্রিন্টিং মিডিয়া তা থেকে আরও ডেভেলপ করেছে ইলেকট্রনিক মিডিয়া।ইলেকট্রনিক মিডিয়া থেকে এখন বিভিন্ন অনলাইন ভার্সন বিভিন্নভাবে গণমাধ্যমের একটা বিস্তার ঘটেছে।এটা হল ভালো দিক আর এর সঙ্গে কিছু খারাপ দিকগুলো হল, হুটহাট করে বিভিন্ন গণমাধ্যমের মালিকানা অর্জন করে অথবা কোনরেজিস্ট্রেশন নাই এরকম কোন ইউটিউব চ্যানেল অথবা অনলাইনের কোন পেইজে চ্যানেল করে অথবা একটা পত্রিকার নামসর্বস্ব ডিক্লারেশন নিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা অসত্য তথ্য দেয়া বা ভুয়া তথ্য দিয়ে সংবাদমাধ্যমের যে স্ট্যান্ডার্ড বা স্ট্যাটাস ওই জায়গাতেও কিন্তু বিভিন্নভাবে অনেকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছে।তবে মুলধারার গণমাধ্যম এখনো ভালো কাজ করে চলছে।সেই ক্ষেত্রে যদি কোন ব্যক্তি গোষ্ঠী বা কোম্পানি নিজেদের স্বার্থের চেয়ে একটি সার্বজনীনতা কে ধারণ করেন, তাহলে আমার মনে হয় গণমাধ্যম যাকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয় সেটা আরও কার্যকর হতে পারে।